পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৪২৮ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । শিলায় চাপিয়া বুক বামা অধোমুখ। দুই ধারা নয়নের হইয়া শতেক ধারণ পড়িছে পাষাণ বাহি ভষ্ম বলুকায়, নীরব রমণীপ্রাণ র্ক দে উভয়tয়। সে নীরব হাহা করে, হৃদয়ের আর্দ্র ত পে পড়িছে গলিয়া যেন কঠিন পাষণ,— কি শীতল শিল, কিবা করুণানিদান ! আলিঙ্গিয় শিখাখণ্ড মণী চাপিছে বুক কে মল কপোল বীমা, দারুণ ব্যথায় আবরিয়া শিলাখণ্ড শত গুচ্ছে “কেশরাশি পড়ি ভিজিতেছে, সেই ভষ্ম বালুকায় নাগ-সেনাপতি বেশে এখনো সজ্জিত বাম, পৃষ্ঠে তৃণ, বটিাস্ক, কটিবন্ধে অসি ; “কাকু -কে ডাকিল মৃদ্ধ, ধীরে শিল্প -পাশ্বে আসি, কারুর উত্তপ্ত প্রণে অমৃত বরধি ? ' "দাদা ! দাদা "—বলি কারু, উঠি উন্মদিনীমত পড়িল গলায় স্নেহ-বক্ষে খামুকির । উচ্ছ্বসে ছুটিল বেগে চারি নেত্ৰে নীর। ং দাঙ্গা । দাদা ! কহু দাদা ! বড়ই আকুল প্ৰাণ, পেয়েছ কি তুমি দাদা। তার দরশন ? খুজিয়াছি সারাদিন, খুজিয়াছি বেল-ভূমি ঃ উন্মদিনী নিশা অন্তে দিৰ উন্মদিনী – भूछिल्लोक्कि छण श्रल प्लेश्रमौि अघि । বাইতে ছুটিা বেগে পড়িয়াছি ভম্বন্তরে, পড়িয়াছি শিলাখণ্ডে হায়! কত বার, ক্ষত দেহ, পাই নাই দংশন তার।