পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রভাস । ১৪৪১ . তুমি নারায়ণ, তুমি পতিতপাবন। না জানি কি নারায়ণ, পতিতপাবন কিবা, ७३ जनि-छूमि अभ बौदम भद्रग ! তুমি নয়নের আভা, তুমি রসনার স্বধা, তুমি মম শ্রবণের সঙ্গীত কেবল ! তুমি মম চির মুখ, তুমি মম চির দুঃখ, সুখ দুঃখ মন্থনের অমৃত শীতল ! ধরার সৌন্দৰ্য শ্রেষ্ঠ, ধরার আলোক শ্রেষ্ঠ, স্বধ শ্রেষ্ঠ এ ধরার, পিপাসা যাহার, সে কেমনে ঘোর দিনে, এই ঘোর সিদ্ধ বক্ষে, বিসৰ্জ্জিবে এই ঘোর জীবন তাহার ? নিরর্থিয়া সে সৌন্দৰ্য্য, নিরথিয় সে আলোক, নাথ ! সেই রূপ-মুধা নেত্ৰে করি পান, জীবন সৌন্দর্য্যময়, জীবন অ'লোকময়, জীবন সে মৃধাময়, করিবে প্রদান— স্বধাময়ে মুধা-পূর্ণ কর মনস্কাম ” ছুটিল রমণী বেগে, উচ্ছ্বাসে উন্মত্ত বালা, দেখিল অদূরে,-নিম্ব নিবিড় ছায়ায়, আলোকিয়া অন্ধকার ওকি মূৰ্ত্তি মহিমার ! নির্মীলিত নেত্র, যোগ-আসনে শিলায় ! অবলম্বি মহাবৃক্ষ, সমুন্নত মহাবপু, প্রসন্ন বদন, দেহ অচঞ্চল স্থির, স্থাপিত মুকুতি যেন মহা সমাধির। যোগিবেশ রাজর্ষির ; নিমজ্জিত মহাধ্যানে ; পশ্চাতে ধূম্রল বোম শোভে মহাপট। পদতলে মাৰীে শোভে স্থিতট।