পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ সর্গ । - اساسیس حسیم : স্বৰ্গারোহণ । এখন ঘোরাল দিবা, নাহি যেন দিবাকর । কি যেন শোকের ছায়া ছাইছে চরাচর । কি যেন শোকের গীত গাইতেছে পারাবার । কি যেন সমুদ্রানিল বহিতেছে হাহাকার । প্রিল-ভম-সমাচ্ছন্ন, বিস্তীর্ণ শ্বশনপ্রায়, বিস্তীর্ণ প্রভাস-ক্ষেত্র যত দুৰ্ব দেখা যায় । এখনো বিদীর্ণ সেই রৈবতক শৃঙ্গ-চয় করিছে উদগীর্ণ ধুম্র সভস্ম গৈরিকময় ' ' সুহিয়া রহিয়, যেন করি মুখ ব্যাদানিত করিতেছে দৈত্যব্যুহ ক্ৰোধ-বাষ্প উদিগরিত । এখনো উঠিছে কঁপি রহিয়া রহিয়া ধরা, স্থায় রয়েছে যেন কি শোক আবেগে ভরা ! কি যেন শেকের দৃপ্ত বিস্তীর্ণ প্রভাস তীর, ভন্মাচ্ছন্ন ঘোর কৃষ্ণ ঘোর কৃষ্ণ সিন্ধু-নীর । ঘোর কৃষ্ণ আবরণে হইয়াছে একাকার । ছুক্তিদু ধবল বেলা ঘোর কৃষ্ণ পারাবার। নাহি চিহ্ন জীবনের, নাহি চিহ্ন জগতের ! যেন প্রলয়ের দিন, জগত হয়েছে লীন মহাকাল-মহাক্ষে, মহাবক্ষে প্রলয়ের