পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

koe নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । নয়নের ভূষণ আমার রূপদরশন , বদনের ভূণ আমার খামগুণগান।” এত দিন দেবদেবী কি, আমি বুঝিতাম না। রাধাকৃষ্ণ fকরূপ ছিলেন, বুঝিতাম না । যে দিন তোমাকে ও মাকে দেখিলাম, সে দিন বুঝিলাম, দেৰ দেবী কি, রাধাকৃষ্ণ কি ! বৈরাগী পিতা আমাকে একটা ক্ষুদ্র বালগোপাল দিয়াছিলেন। আমি উহাকে বুকে বুকে রাখিতাম, এখনও রাখি। পিত হাসিয়া আমাকে তাই যশোদারাণী বলিয়া ডাকিতেন। বেদের পুত্র গোপালকে পাইয়া মনে করিতাম, বালকৃষ্ণ বুঝি এইরূপ ছিলেন। কিন্তু তাহতেও যেন তৃপ্তি পাইতাম না। ষে দিন অমিয়কে বুকে পাইলাম, সে দিন বোধ হইল, আমি প্রকৃতই বালগোপালকে পাইলাম। আমি পরিতৃপ্ত হইলাম। কিন্তু তাহাকে পাইতে পাইতে হাৱাইলাম। আমি রাজ্য লইয়া কি কৰিব। এখন যে পাথরের বাল-গোপালটি আমার বুকে আছে, আমি উহাকে আমার সেই হারাণ গোপাল ও অমিয় বলিয়া জানি। তাহারাই কালে সেই যশোদার দুলালকে আমার বুকে জানিয়া দিবে। তুমি যে ছয় রসের ব্যাখ্যা করিয়াছ, আমি তাহার মধ্যে বাৎসল্য রসটি বুঝিয়াছি। উহাতে প্ৰাণ জরিয়া গিয়াছে। আজ তুমিও জাষার চক্ষে নেই বালগোপাল। আমি, তোমার যশোদাম তুমি যখন স্বামীকে বুকে লও, আমি cगरे ऋथानांत्र उirद क्ट्जिद ईरे। , उत्त छूषि ५क cत्रप्श् क्वन भरे बाण बान करिबाइ, उष आदि ठांश अजाशन করিতে পাছি না। গ্রহণ কহিলাৰ। গুরুদেৰ পুরী গোস্বাধী জামৰে চাইছিলেন। আমার অধিকে গইনা , তাহার কাছে আদিনাথে গিয়াছিলাম। তিনি কলেবর পরিবর্তন