পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৮৪ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । বা নানা সাহেব, তাহারই পোষ্যপুত্র ছিলেন। পিতার মৃত্যুর পর, ইংরাজ বাহাদুৰ তাহার বৃত্তির লাঘব করেন, এবং তাহার সহিত নানাবিধ অসদ্ব্যবহার করেন. আজিমুল্লা নামক একজন নীচবংশীয় মুসলমান যুবককে, ইংরাজ, নানার পুত্রের শিক্ষক নিযুক্ত করেন । এই ব্যক্তি শীঘ্ৰ নানার বিশ্বাসভাজন হয় । তাহার পক্ষে উকিল হইয়া বৃত্তি বাড়াইবার জন্তে, বিলাতে দরবার করিতে যায়। বহুতর অর্থব্যয় করিয়া, বিফল হইয়া, দেশে আসিয়া নানাকে বলে যে, ইংলণ্ড একটি ক্ষুদ্র স্থান মাত্র। সে শীঘ্ৰ নানাকে ভারতবর্ষের সম্রাট করিয়া দিবে। এই পাপিষ্ঠই বিদ্রোহের প্রধান কারণ । তাহার দ্বারাই কানপুরে সেই সকল শোচনীয় হত্যাকাণ্ড হয়। নানা অতি ধৰ্ম্মস্থা লোক ছিলেন, তিনি ইহার কিছুই জানিতেন না । বিদ্রোহের সময়ে, ইংরাজের নানার বাড়ী তোপে উড়াইয়া দিয়াছিলেন। তঁহার হাতার প্রাচীর এবং ভোরণটি মাত্র এখন অবশিষ্ট আছে। দেখিলে, হৃদয়ে যুগপৎ শোক ও দয়ার উদয় হয় । মহারাষ্ট্রপতির সঙ্গে বহুতর মহারাষ্ট্র এ অঞ্চলে জাসিয়াছিল । আজ তাহারা অন্নাভাবে হাহাকাব করিতেছে। তাহার পর, এ -ঘাট দেখিতে যাই । প্রবাদ, এখানে ধ্রুব তপন্ত করিয়ছিলেন । পর্শ্বে একটি প্রাচীন দুর্গের ভগ্নাবশেষ বিধৌত করিয়া, গঙ্গা প্রবাহিত হইতেছেন। এখান হইতে ঘাটের সারি লাগিছে । কাৰ্বিকপৌর্ণমালী মেলা উপলক্ষে, बना श्रमिण-बिंदृशोख् कांशिनौहूश्वiभिश् चङ्कशनौ coffड । ব্ৰহ্মাবৰ্বের ঘাটে যাই। এখানে একটি লোহার শলাকা প্রস্তরপ্রথিত বহিয়াছে। ইহাকে ব্রহ্মবর্তের খুঁটা বলে। জাৰ্য্যগণ প্রথম যখন ভারতে উপনিবেশ সংস্থাপন করেন, বোধ হয়, এই