পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসের পত্র । ১৮৯১ ৷ অমৃতসরে প্রথমে বিখ্যাত সুবর্ণ-মন্দির দেখিতে যাই । . ইহাকে শিখেরা দরীর সাহেব” বলে। তুমি বেহারের “পাত্তপুরীর দৃশুটি স্মরণ কর। - একটি বৃহৎ সরোবর। ইহারই নাম অমৃতসর। তাহার চারি তীরে, সারি সারি দ্বিতল ত্রিতল অট্টালিকা। শুনিলাম, একটিতে রোগী ভিন্ন আর কেহ প্রবেশ করিতে পারে না ; এখানে, রোগী ধন্ন দিলেই রোগ আরোগ্য হয়। - অমৃতসরোবরের মধ্যস্থলে সলিল-গর্ভে মুবর্ণ-মন্দির, চতুর্থ শিখগুরু রামদাস কর্তৃক ৩•• শত বৎসর পূৰ্ব্বে নিৰ্ম্মিত হয়। মন্দিরটি অনতিবৃহৎ হইলেও, সৌন্দর্ঘ্যে অতুলনীয়। উহার মৃবর্ণে সমাচ্ছন্ন দেহ ও উচ্চ গুস্বেজ, মধ্যাহ্নরবি করে প্রদীপ্ত অগ্নিবৎ ধক্ ধৰ্ব্ব করিয়া জ্বলিতেছিল । নয়ন ঝলসিয়া যাইতেছিল। অন্তর্ভাগও স্বর্ণ কারুকার্য্যে এবং স্থানে স্থানে মূল্যবান পার, মরকত, হীরক ইত্যাদি দ্বারা খচিত। স্তম্ভসারি দ্বারা শোভিত মধ্যকক্ষে, গুরুগোবিদের রচিত গ্রন্থদ্বয় বহুমূল্য আবরণে আচ্ছাদিত বুহিয়াছে, এবং বহুমূল্য চামরে উভয় পার্শ্ব হইতে ব্যজনিত হইতেছে। এক দিকে বসিয়া দুই জন গায়ক গাহিতেছে। যাত্রী নর-নারী কক্ষের চারি দিক প্রদক্ষিণ করিতেছে । ভিল গৃহে, ওগোবিলের মােছ্‌বেশে অখন্ধ একটি চিত্র রক্ষিত হইয়াছে। সেখানে রণজিৎ সিংহেরও একটি চিত্র আছে। মন্দিরের প্রবেশদ্বারের উপরিভাগে, গুরু নানকের একটি মূৰ্ত্তি স্বর্ণে খোদিত রহিয়াছে। এক দিকে মর্থর সেতুর দ্বারা মন্দিরটি সরোবরের তীরের সঙ্গে সংযুক্ত রহিয়াছে। শুনিলাম, জাহাঙ্গীর ও তাছার অদ্বিতীয় রূপসী পত্নী মুরজাহানের সমাধি ও সালেমার উদ্যান হইতে বহুমূল্য মৰ্ম্মর ও द्रङ्ग हेछांनेि श्रांनौउ इहेछ, ७३ মন্দির নির্শিত \s সজ্জিত w i