*প্রবাসের পত্র । , >ぬやか● শস্ত্রকার ধেন, আমাদের উমাকে হিমালয়ের বা বলিয়া কল্পনা করিয়াছেন। তাহাকে অম্বর এবং সিংহের পিঠে চড়াইয়া দিলে, সে একটি জীবৃন্ত পাৰ্ব্বতী হইবে রূপে, লাবণ্যে, বর্ণে, শরীরের দৈর্ঘ্যে, সে যেন দক্ষ শিল্পকরের নিৰ্ম্মিত একটি অপূৰ্ব্ব প্রতিমা । দূর হইতে যতদূর বুঝা যাইতেছিল, তাহার এই প্রথম ধোবুল ; এবং যে ভাবে দুটাছুটি করিয়া বেড়াইত, তাহাতে আমার বোধ হইত,-সে একটি ফুল অপেক্ষ ভারি হইবে না । মরি । মরি । কি মুখ, কি চোক, কি নাসিক, কি বর্ণ, কি ক্ষুদ্র অবয়ব, সৰ্ব্বশেষ কি মধুমাখা ঈষৎ হালি। তাহকে আমি যতবার দেখিতাম, আমার বোধ হইত, যেন একটি রূপের স্বপ্ন দেখিতেছি । তাহার পোষাক পঞ্জাবী রমণীদিগের মত। তবে কথন কখন হিন্দুস্থানীদের মত সাড়ীও পরিতে দেখিতাম । ৫ তাহার পর রাজপুতামা ধাই। কি জয়পুরের, কি ষোধ- ' পুরের, কি আজমীরের, কোন স্থানের রাজপুতনা আমি সুন্দরী দেখি নাই। কেবল চিতোরের রমণীরা একরূপ ইহার ব্যতিক্রম। মাড়ওয়ারের রমণীরা সৰ্ব্বাপেক্ষ রূপহীন। রাজপুতনীদের পরিধান ঘাঘরা, কঁচুলী ও ওড়ন। ঘাঘরটিও আবার এক প্রকাও ব্যাপার,এবং উলঙ্গ না হইয়া যতদূর সাধ্য, তত দূর নাড়ির নীচে ঘাঘরার সন্মুখটি মামাই পরিয়া থাকে। অতএব কৃশাঙ্গনীরা ছাড়া, অন্ত মহিলারা বেস্থার-অঞ্চল-বাসিনীদের नाइ > মহোদরী । কঁচুগাঁও এরূপ ভাবে পরেন যে, ভারতচন্দ্রের কদশ্বের ও দাড়িম্বে নিয়ের এক তৃতীয়াংশ তাছার বাহিরে থাকে, এবং ভ্যহাতে বন্ধনের দাগ থাকে । , * তাহার পর গুজরাটে চল। বরদার গুর্জরীদের রূপ বর্ণনীয় । সছে। ষে দিক চাহিয়া দেখ, ষ্টেশনের মেঘরাণী পৰ্য্যস্ত নয়ন
