এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
ግ88 নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । জ্বলিল ; ভারত-রবি গেল অস্তাচলে । কিংবা,এত দুরে কেন ? দক্ষিণ বঙ্গের নৃপতি সমাজ যদি বলেশ্বর মত এক স্রোতে বিমুখিত তস্কর-বিপ্লব, সে স্বন্দর রাজ্য-ব্যুহ হুইত না আজি, নিবিড় সুন্দরবন ? কি করিবে বল কালী মহাবলেশ্বরী ? ভারত সস্তান এত দীর্ঘ শিক্ষণ পরে শিথিল না আজি জাতিত্বের মহামন্ত্র, সৰ্ব্ব-শক্তি-মূল— একতা । উপল গগু দেখিছ নয়নে হয় ছিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বারিবিন্দু ঋরি কিন্তু যবনের দৃঢ় স্বর্তীক্ষ্ণ অসির অনস্ত আঘাতে হয় ! না পারিল তৰু | লিখিতে এ মহামন্ত্র ভারত "হৃদয়ে । t ভারত-সন্তানগণ বুঝিল না হায় সমষ্টি করিলে ক্ষুদ্র যষ্টি কত শক্তি পারে ধরিবারে ; স্বল্প স্বত্র বঁধিলারে পারে করিব রে ; ক্ষুদ্র বারি-বিন্দু-চয় পারে ভ{সাইতে এই বিশ্বচরাচর ।
- ‘অস্তুর-বিগ্রহ কালে পঞ্চ আর শত, পঞ্চোত্তর শত ভাই আক্রমিলে পরে’— এই মহা ঋষি-বাক্য, ইতিহাস-গত, বুঝিবে কি এত দিনে ভারত সস্তান ? : গুই গুন, ওই গুন নীলাচল শিরে , । বাজিছে সমর ভেরী, এই মহামন্ত্র পঞ্চশত বর্ষ পরে কল্পি বিজ্ঞাপিত
