পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৮৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রৈবতক কাব্য । কৃষ্ণ । তীর্থ পৰ্য্যটনে পার্থ, মধ্যম প!গুব, এসেছেন প্রভাসেতে। আমন্ত্রিয়া তীরে যেতেছিন্থ রৈবতকে ; আসিন্থ উভয়ে ভক্তিভরে,মহর্ষির পূজিতে চরণ। ব্যাস । তীর্থ পৰ্য্যটন এই কিশোর বয়সে • কেন, বৎস ধনঞ্জয় ? ভগবান রবি সমস্ত দৈনিক কাৰ্য্য করি সমাপন, অস্তাচলে যথা দেব করেন বিশ্রাম, তেমতি নৃপতিগণ, নিজ ভুজবলে * পালিয়া আপন রাজ্য, জীবন-সন্ধ্যায় প্রবেশন তীর্থাশ্রমে, শাস্তির সদন, লভিতে বিশ্রাম, শান্তি। তুমি বংস এই সুকুমায়ু অঙ্গ কেন করিতেছ ক্ষয় সেই বানপ্রস্থক্লেশে, জীবন-পূৰ্ব্বাত্ন ছায়াময় অপরাহ্লে করি পরিণত । অৰ্জুন। বানপ্রস্থ নহে, প্রভু, উদ্দেশু আমার । ষে জ্ঞান ত্রিকালব্যাপী ; র্যাহার নয়ন সৰ্ব্বদর্শী ; করস্থিত রুদ্রাক্ষের মত স্বষ্টির নিগুঢ় তত্ত্ব র্যাহার অধীন । লুকায়ে তাহার কাছে, আছে কোন ফল, আমি ক্ষুদ্র মানবের ক্ষুদ্রতর মন ! এক দিন ইন্দ্রপ্রস্তে জনৈক ব্রাহ্মণ উৰ্দ্ধশ্বাসে আসি, দেব, কহিল কাদিয়া ত্ৰাসে, দস্থ্য কেহ আসি নিতেছে লুটিয়া ব্রাহ্মণের গাভীগণ । বলিলাম-“যাও নগরপালের কাছে, পাবে প্রতিকার ।