( 히 1 “সাধ্যবাদ-ভিন্ন” = বহিমদ ভিন্ন, অর্থাৎ উক্ত পৰ্ব্বতাদি ভিন্ন, যথা জলন্ধদাদি । “তাহাতে আছে যে সাধ্যাভাব তােহ|” = তন্নিষ্ঠ বহির অভাব ; কারণ, বহ্নিই সাধ্য। “সেই সাধ্যাভাবের যে অধিকরণ তাহ” =উক্ত বহ্ন্যভাবের অধিকরণ । ইহা এখানে উক্ত জলাহ্রদই। কারণ, জলহ্রদে বহির অভাব থাকে। “সেই অধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতা” =উক্ত জলহৃদ-নিরূপিত আধেয়ের ধৰ্ম্ম । ইহা এখানে উক্ত জলাহ্রদে থাকে যে মীন-শৈবালাদি-রূপ আধেয়, সেই আধেয়ের ধৰ্ম্ম । “সেই অধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তি তা বা আধেয়তার অভাব”-ধূমে থাকে ; কারণ, ধূহ उव्न८ ९८ न । এই ধূমই “হেতু” ; সুতরাং যাহা সাধ্যবিশিষ্ট, তাহা হইতে যাহা ভিন্ন, তাহাতে থাকে। যে সাধ্যাভাব, সেই সাধ্যাভাবের যে অধিকারণ, সেই অধিকারণ-নিরূপিত বৃত্তিতার অভাব হেতুতে থাকিল-লক্ষণ যাইল। এইবার দেখা যাউক, এই লক্ষণাটী প্রথম লক্ষণের ন্যায় অসদুহেতুক অনুমিতির ব্যাপ্তিতে भांश्लेरउ6छ कि ना ? DDBDSLD BDDDBB DBBBBD LD DDDDS DDJS “সূক্ষ্যবালা নবহোকঃ” । এখানে “সাধ্য = ধূম, হেতু = বহ্নি। “সাধ্যবৎ” = ধূমবৎ = পৰ্ব্বত, চত্বর, গোষ্ঠ ও মহানস প্রভৃতি। “সাধ্যবিভিন্ন” = ধূমাবন্দুভিন্ন, অর্থাৎ উক্ত পৰ্ব্বতাদি হইতে ভিন্ন যাবাদ বস্তু, যথা-তপ্ত আয়োগোলক প্রভৃতি। “তাহাতে আছে যে সাধ্যাভাব তাঁহা৷” = ধূমাভাব ; কারণ, ধূমাভাব, তপ্ত আয়োগোলকে থাকে, এবং ধূমই এখানে সাধ্য। “সেই সাধ্যাভাবের যে অধিকরণ তাহ” = পুনরায় ঐ তপ্ত অয়োগোলক ; কারণ, ঐ ধূমাভাবি তথায়ও থাকে। “সেই অধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তা” =উক্ত,আয়োগোলকনিষ্ঠ বহির আধেয়তা ; কারণ, বহি, তপ্ত অয়োগোলকে থাকে । “সেই অধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তার অভাব”—উক্ত বহিতে থাকে না ; কারণ, বহি, তপ্ত আয়োগোলক পরিত্যাগ করে না । এখন এই বহ্নিই “হেতু” ; সুতরাং যাহা সাধ্যবিশিষ্ট, তাহা হইতে যাহা ভিন্ন,তাহতে থাকে। যে সাধ্যাভাব, সেই সাধাভাবের যে অধিকরণ, সেই অধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতার অভাব হেতুতে থাকিল না, সুতরাং লক্ষণ যাইল না।
