তৃতীয় লক্ষণ । Ο δ “সাধ্যবৎ” = ধূমাবৎ ; কারণ, ধুম এখানে সাধ্য। এই সাধ্যবৎ হইতেছে পৰ্ব্বত, চত্বর, গোষ্ঠ ও মহানস প্ৰভৃতি । “সাধ্যবৎ হইয়াছে প্ৰতিযোগী যাহার এমন যে অন্যোন্যাভাব” =“ধূমাবান’’ নয়।” অর্থাৎ “ধূমাবদ-ভেদ” । অথবা “পৰ্ব্বত-চত্বর-গোষ্ঠ-মহানস নয়” বা “পৰ্ব্বত-চিত্ত্বর-গোষ্ঠ-মহানস-ভেদ” । “সেই অন্যোন্যাভাবের অধিকরণ” = জলহু দাদি অথবা| তপ্ত-আয়োগোলক । পুৰ্ব্বে এই অয়োগোলক ধরা হয় নাই ; কারণ, পূর্বের সাধা বহিট তথায় থাকে, এখানে সাধ্য ধূম বলিয়া উহ। ধরা গেল ; যেহেতু ধূম, ঐ আয়োগোলকে থাকে না । সুতরাং এখানে ধরা যাউক, উক্ত उाविक द्राa = डog-ठशा5ांवक । “সেই অধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতা অর্থাৎ উক্ত অন্যোন্তাভাব-সামানাধিকরণ”— BBDB S KBD DuDSuBSDD DBDBDB BDBBDS DDBDDS BDBDS DKS আয়োগোলকের আধেয় । “সেই অধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতার অভাব অর্থাৎ উক্ত অন্যোন্যাভাবাসামানাধিকরণ্য --ইহ থাকে। এমন সকল বস্তুতে, যাহা তপ্ত-অয়োগোলকে থাকে। DDDS DDDS DBD BuKSBuBBDKBDBD KBDBDSuDuDuBS DBBBDu বৃত্তিতার অভাব থাকে না, পরস্তু বৃত্তিতাই থাকে। 4शन ८छे বহি:ই‘হেতু"; সুতরাং সাধাবৎ-প্রতিযোগিক অন্যোন্যাভাবের অসামানাধিকরণ্য অর্থাৎ অন্যোন্যাভাবাধিকারণ-নিরূপিত বৃত্তিতার অভাব হেতুতে থাকিল না, এবং লক্ষণটি তজ্জন্য এই অনুমিতির বাপ্তিতে গেল না । এক কথায়, বাপ্তির এই তৃতীয় লক্ষণাটীতে কোন দোস ঘটিতেছে না। তৃতীয় লক্ষণের উদ্দেশ্য এইবার দেখা যাউক, এই তৃতীয় লক্ষণের প্রয়োজন কি ? দ্বিতীয় লক্ষণের প্রয়োজন কি,বুঝিবার কালে আমরা দেখিয়াছি “কপিসংযোগী এতদ্বক্ষস্থাৎ” এইরূপ অনুমিতি স্থলে প্রথম লক্ষণটি যায় না, অর্থাৎ অব্যাপ্তি দোষ ঘটে ; এজন্য দ্বিতীয় “লক্ষণ করিয়া প্ৰথম লক্ষণের সে দোষ-নিবারণ করা হইয়াছে। কিন্তু তাহা হইলেও দ্বিতীয় লক্ষণে এমন একটী “নিয়ম” স্বীকার করিয়া লইতে হইয়াছে, যে, সে “নিয়মটী” সৰ্ব্ববাদিসন্মত নহে। সুতরাং যাহারা এ “নিয়মটী” স্বীকার করেন না, তাহদের জন্য এই তৃতীয় লক্ষণের প্রয়োজন হইতেছে।
