"Nხe बांथि-oiथक-ब्रश्चंबूं। প্ৰাচীন নিতে প্ৰখন লনক্ষeেশৱ আনক্ষমাসনাৰ্থ । ব্ৰ্যাখ্যা-এইবার টীকাকার মহাশয় ব্যাপ্তির প্রথম লক্ষণের অর্থ আবিষ্কারে প্রবৃত্ত হইলেন। সেই প্ৰথম লক্ষণাটী-সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিত্বম। ইহা এক্ষণে একটী “সমস্ত”পদ।। সুতরাং, ইহার অর্থ করিতে হইলে অগ্ৰে ইহার সমাস ভঙ্গ করা প্রয়োজন। কিন্তু, এই সমাস-ভঙ্গ-ব্যাপারে মতভেদ ঘটিয়াছে। প্ৰাচীনগণ ইহার এক প্রকার সমাস করেন, নব্যগণ আর এক প্ৰকার করেন। উপরে যাহা প্ৰদৰ্শিত হইল, তাহ প্ৰাচীন-মতি । টীকাকার মহাশয় নব্যমতাবলম্বী, এজন্য তিনি প্ৰাচীন-মতি বৰ্ণনা করিয়া পরে তাহার দোষ-প্ৰদৰ্শন করিবেন এবং তাহার পর স্বয়ং নির্দোষ পথ প্ৰদৰ্শন করিবেন । বস্তুতঃ, সমাস বাক্যে মতভেদ থাকিলেও অর্থে মতভেদ নাই । এস্থলে সমাস লইয়া যে মতভেদ ঘাঁটিয়াছে, তাহা একবার “সাধ্যাভাবিবৎ” ও “অবুfি এই দুইটী পদের সমাস এবং তৎপরে “আকৃত্তিত্বম” এই পদের সমাস লইয়া । এখন দেখা যাউক, প্ৰাচীনগণ ইহাদের সমাস কিরূপে করেন ? তাহদের মতে ইহার অর্থ ও সমাস এইরূপ বৃত্তম= “বৃত্ত” পাতু+ভাবে নিম্ভ “ক্ত” প্রত্যয়-নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ বৃত্তি ; কারণ, ইহাও “বুৎ” ধাতু ভাবে “ক্তি” প্রতায় করিয়া নিম্পন্ন। উভয়েরই অর্থ “থাকা৷” বা যাহা কোন কিছুর আধেয় হয়, তাহার ধৰ্ম্ম-অর্থাৎ আধেয়তা । বৃত্তম্ভ। অভাব; = অবৃত্তম-অবায়ীভাব সমাস। ইহার অর্থ “না থাক।” অর্থাৎ অধেয়তার অভাব । সােপাভাবিব তঃ আবৃত্তম = সাধ্যাভাববাদ বৃত্তম।-৬ষ্ঠ তৎপুরুষ সমাস। ইহার অর্থ সাধ্যাভাবিবিশিষ্ট-নিরূপিত আধেয়তার অভাব । সাধ্যাভাববাদীবৃত্তম যাত্র অস্তি = সাধ্যাভাববদ্যুবৃত্ত +ইন = সাধ্যাভাববাদকৃত্তী । ইহাই মতুর্থ অর্থীয় ইন প্ৰত্যয়। ইহার অর্থ-সাধ্যাভাববিশিষ্ট-নিরূপিত SDKLBu DBDDBDB BD DDDD DTDD SS সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিনঃ ভােব: = সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিন।--ত্ব = সাধ্যাভাববাদীবৃত্তিত্বম । ইহার অর্থ ‘সাধ্যাভাবিবিশিষ্ট নিরূপিত আধেয়তার অভাব আছে যাহতে, তাহা আছে যাহার, তাহার ভাব।” অল্প কথায় ইহা সাধ্যাভাববিশিষ্ট-নিরূপিত আধেয়তার অভাব, অথবা সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তার অভাব। যেমন, গুণবত্ব শব্দের অর্থ গুণ । কারণ, গুণ আছে যাহার সে গুণবান, তাহার যে ভাব, তাহাই গুণবত্ব । বস্তুতঃ, গুণবানের ভাব গুণ ব্যতীত আর কিছুই নহে। এস্থলে একটু লক্ষ্য করিলে দেখা যায় যে, “সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিত্বম” এই পদের মধ্যস্থিত
