키하 1 NO) “আবৃত্তিত্বমূ” পদের সমাস-বাক্য-প্ৰদৰ্শন-কালে প্রাচীনগণ “বৃত্ত” শব্দকে মূল শব্দ ধরিয়াছেন। কিন্তু, উপর-উপর দেখিলে মনে হয় যে, “অবুক্তিত্বমূ” শব্দের মূলশব্দটী “বৃত্ত” নহে, পরন্তু “বৃত্তি’ শব্দ। কারণ, বৃত্তি শব্দটী “অবুক্তিত্বম” পদ-মধ্যে অক্ষতশরীরে বর্তমান। এখন দেখা “বৃত্তি” শব্দ-মুলক “অবৃত্তিত্বম” পদটী দুই প্রকারে সিদ্ধ হইতে পারে। প্রথম, যথা-বৃত্তেঃ ভােব: =বৃত্তি + ত্ব = বৃত্তিত্ব। বৃত্তিত্বস্য অভাব: ==অবৃত্তিত্বম। ইহার অর্থআধেয়তত্বের অভাব। কারণ, “বুৎ” + ভাবে“ক্তি’ করিয়া যে “বৃত্তি” পদ হইয়াছে, তাহার অর্থ আধেয়তা । সুতরাং, বৃত্তিত্ব = আধেয়তাত্মত্ব। দ্বিতীয় প্রকারটা পরে কথিত হইতেছে। কিন্তু এরূপ করিলে অর্থ স্তর ঘটিয়া যায়, এবং তাঁহা অভীষ্ট নহে। কারণ, প্ৰাচীনমতেও লক্ষণের অর্থ হয়-“সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তার অভাব”— এবং এরূপ সমাস করিলে অর্থ হয়-“সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তাত্বের অভাব ।” বস্তুতঃ, “সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয় তত্বের অভাব।” লক্ষণের এরূপ অর্থ করিলে অসদ্ধৌতুক অনুমিতিতেও লক্ষণাটী যায়। দেখ, অসদ্ধেতুক অনুমিতির একটা দৃষ্টান্ত—', ८८eभूकान्तान् नटब्g।?? এখানে, সাধ্য = ধূম। সাধ্যাভাব = ধূমাভাব। সাধ্যাভাবাধিকরণ = ধূমাভাবের অধিকরণ, যথা— জলস্ত্ৰদ, তপ্ত-আয়োগোলকাদি। তন্নিরূপিত-আধেয়তত্বের অভাব = ঐ অয়োগোলক-নিরূপিত আধেয়তত্বের অভাব। তাহা “হেতু”বাহিতেও থাকে ; কারণ, আধেয়তাত্ত্বি আধেয়তার উপর থাকে, বহির উপর থাকে না । সুতরাং, এই অসদ্ধেতুক অনুমিতিতে লক্ষণ যায়। কিন্তু, প্ৰাচীন মতে আধেয়তার অভাব ধরিলে এস্থলে লক্ষণ যাইত না । কারণ, এস্থলে ঐ অয়োগোলকের আধেয় বহ্নি, তাহার উপর वांक्षमठांद्र अडांद, °iॉ७भी शांझ न । দ্বিতীয় প্রকারে “অবুক্তিত্বম” পদটী, বৃত্তেঃ অভাবঃ = আবৃত্তি, অব্যয়ীভাব সমাস। ইহার অর্থ-আধেয়তার অভাব, এখন যদি আবৃত্তিভাব = আবৃত্তি + ত্ব = আবৃত্তিত্বম পদ করা যায়, তাহা হইলে ইহার অর্থ-আধেয়তার অভাবের ভাব অর্থাৎ আধেয়তার অভাবত্ব হইয়া যায়। তাহার পর, সাধ্যাভাববতঃ অবৃত্তিত্বম = সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিত্বম-৬ষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস করিয়া সমগ্রের অর্থ যদি করা যায়-সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তার অভাৰৰ তাহা হইলে 4. ਮੂ? এই সদ্ধেতুক অনুমিতিতে লক্ষণের অব্যাপ্তি দোষ ঘটে। কারণ – qथान, जांक्षा =दश् ि। जाषाउाद=दङ्गङाद । সাধ্যাভাবাধিকরণ = বহ্যাভাবাধিকরণ নজলকুন্দাদি ।
