পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e 여 1 (oዓ প্ৰাচীন মতে কের আনন্দনাসের উপর তৃতীয় আপত্তি। र्णिकायूलन् । बछान्दांत । 可可亦引可开可t开可钟可可弧5引(5可 অব্যয়ীভাব-সমাস হইলে পাদটী অৰায় হয়। সমং সমাসান্তৱাসস্তবাৎ চি ; নঞ পা- বলিয়া তাহীর সহিত অত্য সমাস আর হয় না । 9 da C 99 ce 99 9 g কতিপয় ধ্যাদিরূপব্যয়-বিশেষাণাম এব। সমস্যমন- ********** অধি” ইত্যাদি কতি ত্বেন পরিগণিতত্বাৎ । অব্যয় বিশেষেরই সহিত পুনরায় সমাস হইতে পারে, ইহা গণনা পূর্বক কথিত হইয়াছে। * नभानश्छ” ३ श्राद्ध ‘नभाननाक्षि” ३डि या श्राई: ; cो: न६ । হল্যাখ্যা-এইবার প্রাচীনমতের সমাসবাক্যে তৃতীয় দোষ প্ৰদৰ্শিত হইতেছে। এ দোষটীি এই যে, “সাধাভাবিবৎ’ পদের সহিত ‘অবুক্তি’ পদের আর সমাস হইতে পারে না । কারণ, “অবৃত্তি” পদটা অব্যয়ীভাব-সমাস-নিম্পন্ন (ভাক্ত বা এক প্ৰকার) অব্যয় শব্দ । ইহার কারণ, শব্দশাস্ত্রে পরপদ অব্যায়ের সহিত সমাস নিষিদ্ধ হইয়াছে। যে কয়টাের সহিত সমাস হয়, তাহা নঞ উপ, আধি ; আর আদিপদে উপকুস্ত এবং অঘট । এইরূপ নাম করিয়া উল্লেখ করায় সাধ্যাভাববতঃ আবৃত্তি = সাধ্যাভাববাদ বৃত্তি— এইরূপ সমাস হইতে পারে না। এস্থলে পুর্ববৎ আবার জিজ্ঞাস্ত হইতে পারে যে-দ্বিতীয় আপত্তি সত্ত্বেও আবার তৃতীয় আপত্তি প্ৰদৰ্শিত হইল কেন ? প্ৰথম অপত্তির ন্যায়। এই দ্বিতীয় আপত্তিরও বিরুদ্ধে কি প্ৰাচীনগণের কিছু বলিবার আছে ? এতদুত্তরে বলা হয় যে,-এই কথাটা বুঝিতে হইলে দ্বিতীয় আপত্তিটী আর একটু ভাল করিয়া বুঝা আবশ্যক। আপত্তিটী এই যে, ‘অবুক্ত' পাদটী অব্যয়ীভাব-সমাস-নিম্পন্ন। তাঁহাতে পুৰ্ব্বপদ “নঞ ” এবং পরপদ “বৃত্ত”। এই পরপদের অর্থ আধেয়তা, সেই আধেয়তার সহিত নিরূপিতত্ত্ব-সম্বন্ধে অব্যয়ীভাব সমাসের অনন্তৰ্গত যে সাধ্যাভাবাধিকারণ-পদার্থ, তাহার অন্বয় হইতেছে। ইহা কিন্তু হইতে পারে না। কারণ, অব্যয়ীভাব সমাসের উত্তর-পদার্থের সহিত অব্যয়ীভাব সমাসে অনিবিষ্ট এমন যে পদার্থন্তির, তাহার অন্বয় হয় না—এরূপ নিয়ম আছে। সুতরাং, প্ৰাচীন মতে সাধ্যাভাবাধিকরণের সহিত “বৃত্ত” পদার্থের অন্বয় করায় দোষ ঘটিয়াছিল । এক্ষণে যদি প্ৰাচীনগণ বলেন যে, “স্বনিরূপিত-প্ৰতিযোগিতাকত্ব"-রূপ পরম্পর-সম্বন্ধে ঐ অব্যয়ীভাব-সমাস-নিম্পন্ন অবৃত্ত-পদের পূর্বপদার্থ যে “নঞ"-পদবাচ্য অভাব, তাহার সহিত সাধ্যাভাবাধিকরণের অন্বয় করিব, তাহা হইলে বস্তুতঃ উদ্দেশ্য সিদ্ধ হয়, অথচ পূর্বোক্ত নিয়ম লঙ্ঘিত হয় না ; অর্থাৎ দ্বিতীয় আপত্তিটা নিম্বফল হইয়া উঠে। সম্ভবতঃ টীকাকার মহাশয় এই রূপ আশঙ্কা করিয়া তৃতীয় আপত্তি প্ৰদৰ্শন করিতেছেন। অবশ্য ইহাতেও আবার একটী আপত্তি উঠিতে পারে যে, যদি এইরূপ সম্বন্ধ গ্ৰহণ করা যায়,