e Fi여 1 80 কারণ, ষে আধেয়তার অভাবের কথা বলা হইতেছে, সেই আধেয়তার বিশেষণ প্রথমতঃ —“অধিকরণ” পদার্থটিী, সেই অধিকরণের আবার বিশেষণ হইতেছে “সাধ্যাভাব” পদার্থটিী । এবং এই সাধ্যাভাবের আবার বিশেষণ হইতেছে “সাধ্যনিষ্ঠ প্ৰতিযোগিতা”। এখন উক্ত আধেয়তার অভাব, এই প্ৰকার বিশেষণে বিশেষিত হওয়ায় কেবল ইতািরবারণ করিলে উক্ত বিশেষণগুলি পরিত্যাগ করিতে বাধা দিবার কেহ থাকে না। এজন্য নুন্নবারক দলের প্রয়োজন। ইহা পরে বিস্তৃতভাবে কথিত হইতেছে। সুতরাং, এখন ধরা যাউক, যাহার সামান্যাভাবের কথা বলা হইতেছে, তাহাকে তাহার বিশেষণ-বিযুক্ত করিয়া অল্প বা ক্ষুদ্র করিয়া ফেলিলেও প্রকৃতপক্ষে তাহার সামান্যভাবের কথা বলা হয় না। অর্থাৎ এস্থল অধিকরণ নিরূপিত আধেয়তাসমান্যের অভাব - আধেয়তাসমান্যের অভাব কখনই সাধ্যাভাবাধিকারণ-নিরূপিত আধেয়তা সামান্যাভাব হইতে পারে না । এখন দেখ, একথা যদি স্বীকার না করা হয়, তাহা হইলে উক্ত “বহ্নিমান ধূমাৎ” স্থলে উক্ত লক্ষণ দুইটী কেন প্ৰযুক্ত হইতে পারে না, অর্থাৎ লক্ষণের কোন অব্যাপ্তি হয়। দেখ এখানে, সাধ্য = বহ্নি ; হেতু = ধূম। সাধ্যাভাব = বহিষ্ক্রর অভাব। BDLDBBDBDBD uS DDB SKKBBD DBBBDBDS S S BDY YKDDSS SBBDDS বহি তথায় থাকে না । সাধাভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতা = জলহুদীন্দি-নিরূপিত আধেয়তা, ইহা থাকে জলতুদের আধেয় মীন-শৈবালাদির উপর। এখানে প্রথমতঃ দেখা “সাধাভাব” অংশটুকু গ্ৰহণ না করিলে সাধাভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতার পরিবৰ্ত্তে কেবল “অধিকারণ-নিরূপিত বৃত্তিতাটি” গ্ৰহণ করিতে হয়। আর সেরূপ করিলে ঐ বৃত্তিতা, পৰ্ব্বত-চত্বর-গোষ্ঠাদি-নিরূপিত বৃত্তিতাও হইতে পরিবে। কারণ, পৰ্ব্বতচত্বর-গোষ্ঠাদি সকলই অধিকরণ-পদবাচা হইয়া থাকে। আর ইহার ফলে ইহাদের নিরূপিত বৃত্তিত “হেতু ধূমে" থাকিতে পরিবে, বৃত্তিতার অভাব থাকিবে না। কারণ, ধূম, পৰ্ব্বতাদিতে থাকে। সুতরাং, “হেতু” ধূমে “অধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতাসামান্যের অভাব।” পাওয়া গেল না, লক্ষণ যাইল না, অর্থাৎ লক্ষ্যস্থলে লক্ষণের অব্যাপ্তি দোষ হইল । ঐরূপ কেবল “বৃত্তিতাসামন্যের অভাব" বলিলেও লক্ষণ যাইবে না। কারণ, ८छ्ङ् श्रूष তখন বৃত্তিতার অভাব পাওয়া যাইবে না। যেহেতু, ধূম, কোথাও না কোথাও থাকে বলিয়া উহাতে কোন-না-কোনরূপ বৃত্তিতাই থাকে, উহাতে বৃত্তিতাসামান্যের অভাব পাওয়া অসম্ভব । সুতরাং, এস্থলেও লক্ষণের অব্যাপ্তি দোষ হইবে।
