o ौं वाखि-°थक-ब्रश्ीन् । প্ৰথম দোষটা এই-- দেখ, এই “দ্রব্যং সত্বাৎ” স্থলেই পুৰ্বোক্ত অব্যাপ্তিটী থাকিয়া যায়। কারণ, মুনতাদোষ-স্থলে অর্থাৎ যেখানে হেতুতাবচ্ছেদক সম্বন্ধটী হয়-দ্রব্যানুযোগিক-সমবায়, এবং বৃত্তিতবচ্ছেদক সম্বন্ধটী হয়--কেবল সমবায়, সেখানে হেতুতাবাচ্ছেদক-সংসর্গতাবিচ্ছেদক-নিষ্ঠ দ্বিত্ব সংখ্যাটী, পৰ্য্যাপ্তি-সম্বন্ধ সাহায্যে পূৰ্বোক্ত প্রকারে প্রাপ্ত হইলেও প্রতিযোগীরূপ হেতুতাবচ্ছেদকংসৰ্গতাবিচ্ছেদকতাটীি, অনুযোগীরূপ হেতুতাবিচ্ছেদক-সংসর্গতাবিচ্ছেদকের প্রত্যেকের উপরও থাকে ; সুতরাং, বৃত্তিতাবচ্ছেদক-সংসর্গতাবিচ্ছেদক সমবায়ত্বনিষ্ঠ যে একত্ব সংখ্যা তাহা, হেতুতাবিচ্ছেদক-সংসৰ্গতাবিচ্ছেদক-দ্রব্যানুযোগিকত্ব ও সমবায়ত্ব-এই দুইটীর মধ্যস্থ সমবায়ত্ব-গত একত্বের সহিত অভিন্ন হইতেছে। সুতরাং অব্যাপ্তি পুর্বাবস্থই থাকিয়া যাইতেছে। এতদুত্তরে যাহা কৰ্ত্তব্য,অসামান্তধী নৈয়ারিক কর্তৃক তাহাও অনুষ্ঠিত হইয়াছে। নৈহাম্বিকগণ, এস্থলে এমন কৌশল করিয়াছেন, যাহাতে উক্ত প্ৰতিযোগীরূপ অবচ্ছেদকতাটী অবিচ্ছেদকের প্ৰত্যেকের উপর থাকিতে পরিবে না, পরস্তু সমুদায়েরই উপর থাকিবে। এই কৌশলটীমার কিছুই নহে, ইহা অবিচ্ছেদকতার ধৰ্ম্ম যে অবচ্ছেদকতাত্বি, তদ্বারা পৰ্য্যাপ্তি সম্বন্ধের অবচ্ছেদকতানিষ্ঠ প্ৰতিযোগীতাকে অবচ্ছিন্ন করিয়া ধরা । অর্থাৎ অবিচ্ছেদকতাত্বিরূপে অবচ্ছেদকতাকে ধরিয়া পৰ্য্যাপ্তি-সম্বন্ধে অবচ্ছেদকের উপর স্থাপন করা। এরূপ করিলে আর পূৰ্ব্বোক্ত দোষী ঘটবে না । কারণ, নিয়ম আছে যে, অবিচ্ছেদকতা যদি অবিচ্ছেদকতাত্বিরূপে অবিচ্ছেদকের উপর। পৰ্য্যাপ্তি সম্বন্ধে থাকে, তাহা হইলে তাহা “ব্যাসজ্য বৃত্তি” হয়, অর্থাৎ প্ৰত্যেকনিষ্ঠ না। হইয়া সমগ্ৰমাত্ৰনিষ্ঠ হয়। অবশ্য, একথা মহামহোপাধ্যায় জগদীশ তর্কালঙ্কার স্বীকার করেন না,কিন্তু মহামহোপাধ্যায়। মথুরানাথ তর্কবাগীশ প্রভৃতি, যাহারা সম্বন্ধের পর্য্যাপ্তি এই পথে প্ৰদান করিয়া থাকেন, তঁহারা স্বীকার করেন। সুতরাং, এই পৰ্য্যাপ্তিতে এই মতভেদ কোন ক্ষতি করে না । যাহা হউক, এই কৌশল বশতঃ হেতুতাবিচ্ছেদক-সংসর্গতাবিচ্ছেদকতাকে কেবল দ্রব্যানুযোগিকত্ব ও কেবল সমবায়ত্বরূপ প্রত্যেক অবচ্ছেদকনিষ্ট করিয়া আর ধরিতে পারা যাইবে না, উহা তখন কেবলই উক্ত দুইটী সমগ্ৰমাত্ৰনিষ্ঠ হইবে। আর তাহার ফলে কেবল সমবায়সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন যে বৃত্তিতা, সেই বৃত্তিতাবচ্ছেদক-সংসর্গত।াবচ্ছেদক সমবায়ত্বনিষ্ঠ একত্বকে, হেতুতাবিচ্ছেদক-সংসর্গত।াবচ্ছেদক যে “দুইটী”, সেই দুইটী মধ্যস্থ, মাত্র সমবায়ত্ব-গত একত্বের সহিত ঐক্য করিতে পারা যাইবে না, সুতরাং অব্যাপ্তি নিবারিত হইবে । এঙ্কলে লক্ষ্য করিতে হইবে, অবচ্ছেদকতাত্বিরূপে অবচ্ছেদকতাকে অবচ্ছেদকের উপর পৰ্য্যাপ্তি সম্বন্ধে ধরায় এই ফল লাভ হইল। অবচ্ছেদকতাটি এরূপে প্ৰত্যেকের উপর থাকিল না বলিয়া পৰ্য্যাপ্তি-সম্বন্ধের অনুযোগিতাবিচ্ছেদক আর প্রত্যেকের সংখ্যাও হইতে পারিল না। সুতরাং, দেখা গেল “দ্রব্যং সন্থাৎ” ইত্যাদি স্থলে সম্বন্ধের নূনতা দোষ নির্ধারণা করিত্বে
