পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰথম লক্ষণ । SN)) KBKEKBBB DBDDBKS D DuBSDBDDBt sLK DD DS DuD DBDDJS সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতা= আত্ম-নিরূপিত বৃত্তিতা । ইহা থাকে আত্মত্বাদির উপর। কারণ, আত্মত্বাদি আত্মাদিবৃত্তি হয় । DT BBDBK BDDS DD KD BBDSDDBB OJS BDBKSS S LBDEBtD উপর উক্ত বৃত্তিতাই থাকে। ওদিকে, এই আত্মত্বই হেতু ; সুতরাং, হেতুতে সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতার BD BDB KD DBB DJ KKK DBDBD DSDBDSDBDBB DgSDDDB BDD অবশ্য, কালিক-সম্বন্ধে সাধ্যাভাবাধিকারণ ধরিলে অব্যাপ্তি হইত না বলিয়া কালিকসম্বন্ধ ধরিয়া লক্ষণ-সমন্বয় করা চলে না ; কারণ, তাহাতে সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিত্বসামান্যাভাব পাওয়া যাইবে না। একথা পুৰ্বেই কথিত হইয়াছে, এস্থলে পুনরুক্তি নিম্প্রয়োজন। সুতরাং, এরূপে অব্যাপ্তিই থাকিয়া যাইতেছে। যাহা হউক, এস্থলে লক্ষ্য করিতে হইবে যে, পূর্বে যখন “আত্মত্ব-প্ৰকারক” পদটী ছিল না, অর্থাৎ, কেবল প্ৰমাবিশেষ্যতার কালিক-সম্বন্ধে অভাবটী সাধ্য হইয়াছিল, সেখানে তখন সাধ্যাভাবরূপ যে প্ৰমাবিশেষ্যতা, তাহার স্বরূপ-সম্বন্ধে অভাব অপ্ৰসিদ্ধ ছিল ; এজন্য ঐ সম্বন্ধটী সেখানে কেবলই “কালিক” হইয়াছিল। কারণ, প্ৰমাবিশেষ্যতাটা স্বরূপ-সম্বন্ধে সর্বত্রই থাকে । তাহার ঐ সম্বন্ধে অভাব অসম্ভব। এস্থলে, সেরূপ হয় না বলিয়া স্বরূপ ও কালিক উভয় সম্বন্ধকেই পাওয়া গেল, এবং তজজন্য স্বরূপ-সম্বন্ধ ধরিয়া অব্যাপ্তি-দোষ ঘটিল। কিন্তু যদি,- ৭ । উক্ত লঘুনিবেশের পরিবৰ্ত্তে—“সাধ্যতাবচ্ছেদক-সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন-প্ৰতিযোগিতাকসাধ্যাভাবিবৃত্তি” এই বিশেষণটি দেওয়া যায়, তাহা হইলে “আত্মত্ব-প্ৰকারক-প্ৰমাবিশেষ্যতার কালিক সম্বন্ধে অভাব, স্বরূপ-সম্বন্ধে সাধ্য, আত্মত্ব হেতু” স্থলে অব্যাপ্তি হয় না, এবং “প্ৰমাবিশেষ্যতার কালিক-সম্বন্ধে অভাব, স্বরূপ-সম্বন্ধে সাধ্য, আত্মত্ব হেতু” স্থলেও তদ্রুপ अवांश्युि ३१ न। কারণ, উক্ত “সাধ্যাভাবিবৃত্তি” পৰ্য্যন্ত অংশটী বিশেষণ-রূপে গ্ৰহণ করিলে উভয় স্থলেই ঐ সম্বন্ধ আর স্বরূপ ও কালিক—এতদুভয়ই হইতে পরিবে না ; প্ৰত্যুত, তখন উহা কেবল মাত্ৰ কালিকই হইবে। কারণ, সাধ্যতাবচ্ছেদকরূপ স্বরূপ-সম্বন্ধে উক্ত উভয় স্থলেই সাধ্যাভাব “আত্মত্ব-প্ৰকারক-প্ৰমাবিশেষ্যতা”, অথবা কেবল “প্ৰমাবিশেষ্যতা” হয় । তাহার কালিকসম্বন্ধে অভাবই হয়। সাধ্য-স্বরূপ, অন্য সম্বন্ধে অভাব সাধ্য-স্বরূপ হয় না । সুতরাং, উক্ত সাধ্যসামান্যীয়-প্ৰতিযোগিতাবিচ্ছেদক-সম্বন্ধ কেবল মাত্ৰ কালিকই হয়। এখন, উক্ত উভয় স্থলেই উক্ত সাধ্যাভাব-দ্বয়ের কালিক-সম্বন্ধে অধিকরণ হইবে “জন্য ও মহাকাল” । তম্নিরূপিত বৃত্তিতার অভাব, হেতু আত্মত্বে থাকিবে, অর্থাৎ লক্ষণ যাইবে- ব্যাপ্তি-লক্ষণের অব্যান্তি-দোষ হইবে না। একথা, ইতিপূর্বে-যথাস্থানে সবিস্তারে কথিত হইয়াছে ; সুতরাং, এস্থলে ইহার বিস্তৃত আলোচনা বাহুল্য মাত্র ।