পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/৩৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e 하여 1 R8 LDBD LBB BDD DDD KBDD BKK K DBD DBDBYSYD BDBEKK L LD দোষাবহ বলিয়া বিবেচিত হয়, এস্থলেও তদ্রুপ বুঝিতে হইবে। অতএব, প্ৰবল-অব্যাপ্তি-দোষ প্ৰদৰ্শন-মানসেই, “ইন্দং বহিমদ, গগনাৎ”-স্থলের অতিব্যাপ্তি-প্রদর্শনের পর আবার"দ্রব্যং গুণকৰ্ম্মান্যত্ব-বিশিষ্ট-সত্ত্বাৎ” প্ৰভৃতি স্থল-সাহায্যে অব্যাপ্তি-দোষ প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে। দ্বিতীয়, YD BDDBBDS DDDD SDBBt DBBBDBD D BBDSDDB BB BBDDB DBBD BDuO “ইন্দং বহিমদ গগনাৎ” ইত্যাদি অকৃত্তি-হেতুক স্থলগুলিতে হেতুতাবাচ্ছেদক-সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিতা-বৃত্তিতা ধরিলে ব্যাপ্তি-লক্ষণের অতিব্যাপ্তি-দোষই হয় না ; কারণ, এরূপ স্থলগুলি ওরূপ ক্ষেত্রে ব্যাপ্তি-লক্ষণের অলক্ষ্যই হয় না। যেহেতু, তঁাহারা বলেন, এস্থলেও MBDDBDSDBBuBB DBB uBDBBBD DDS DDDBBDDDB BBDBBSDDS D DDS লক্ষণের লক্ষ্য-অলক্ষ্য নহে। যাহাঁই হউক, এই প্রকার উদ্দেশ্যদ্বয়-বশতঃ অতিব্যাপ্তিপ্রদর্শনের পর আবার অব্যাপ্তি প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে বলা হয়। ২। অতঃপর দেখা যাউক, “দ্রব্যং গুণ-কৰ্ম্মান্যত্ব বিশিষ্ট-সত্ত্বাৎ"-স্থল-সাহায্যে অব্যাপ্তি প্ৰদৰ্শনের পর আবার “সত্তাবান দ্রব্যত্বাৎ” স্থলের সাহায্যে অব্যাপ্তি-প্ৰদৰ্শন করিবার উদ্দেশ্য কি ? ইহার উদ্দেশ্য এই যে, উক্ত “দ্রব্যং গুণ-কৰ্ম্মান্যত্ব-বিশিষ্ট-সত্ত্বাৎ”-স্থলটীতে হেতুটী সমবায় সম্বন্ধে গৃহীত হওয়ায়, কোন কোন মতানুসারে এই স্থলীটী আদৌ সদ্ধেতুক-অনুমিতিরই স্থল হয় না। একথা একটু পরে টীকাকার মহাশয়ই স্বয়ং উত্থাপিত করিবেন ; সুতরাং, আমরাও সেন্থলে ইহা সবিস্তরে আলোচনা করিব। ফলতঃ, এতদ্বারা অভীষ্ট অব্যাপ্তি-প্ৰদৰ্শনই সিদ্ধ DD DS KBDBDSuBDBDD DDBiSDBB BDBDD DDD S LBDDLS SDD S SLDSDBBBuSDDS সত্ত্বাৎ”-স্থলে অব্যাপ্তি-প্রদর্শনের পরও আবার “সত্তাবান দ্রব্যত্বাৎ”-স্থলটা গৃহীত হইয়াছে। DqDS BDBB BK DDSDBBDBBDSEDSBDDtu SDtSE BDB DD DD D SDS DBBDSkBBBSESBSSDttSEEE SBuuBDBSBDBDDBDESL গ্ৰহণ করা যাইতে পারে, এবং তাহাতে কতকগুলি লোকের কতকগুলি আপত্তি আর স্থান K DS TBDB DDBB D BBDS DDD DDS DDD DDD BDDDB DBD DS ৪। এইবার দেখা যাউক “গগনাদি-হেতুকে”-পদ-মধ্যস্থ “আদি”-পাদটী কেন ? ইহার উত্তর এই যে, এন্থলে আবৃত্তি-পদার্থ গগনকে যেমন হেতু করা হইয়াছে, তদ্রুপ, অন্য অবৃত্তি পদার্থ, যথা, দিক, কাল ও আত্মাকেও হেতু করিলে সমান ফললাভ হইবার কথা। অর্থাৎ, দৃষ্টান্ত-বাহুল্যের ইঙ্গিত করিবার জন্য এস্থলে “আদি”-পদের গ্রহণ। যাহা হউক, ইহাই হইল, “হেতুতাবিচ্ছেদক-সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিতা-বৃত্তিতা” ধরিলে যে সকল আপত্তি হইতে পারে, তাহার একটী নিদর্শন। এক্ষণে পরবত্তি-প্রসঙ্গে ইহার যেরূপ উত্তর প্রদত্ত হইতেছে, আমরা তাহাই আলোচনা করিব ।