পাতা:নব্য রাসায়নী বিদ্যা ও তাহার উৎপত্তি - প্রফুল্লচন্দ্র রায়.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( lelo ) ব্যবহৃত হইয়া আসিতেছে কিন্তু এই শব্দটা শুনিব্বাচিত ও সমাজ মনােনীত বোধ হয় না। যাহারা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বুংপন্ন তাহাদের নিকট ইহ। ভিন্নাথ বোধক। যে ভেষজ সুস্থ ব্যক্তির পক্ষে ওজস্কর ও রোগীর রােগ নাশক তাহাই বৃষ্য বা রসায়ন বলিষ শাস্ত্রে উক্ত হইযাছে। যথ'-ত্রিফলা রসায়ন, লৌহ রসায়ন ইতাদি।* বিদ্যারলে রসায়ন প্রস্তুত করণের জ্ঞানলাভ ইম প্রকারান্তরে সেই বিদাকেও রসায়ন বলা হইতেছে । কিন্তু তন্ত্রশাস্ত্রে এই বিদ্যাকে ‘সসিদ্ধি" নাম দেওয়া হইয়াছে এবং যারা এই বিদ্যায় পারদর্শী তাহারা “রসিদ্ধ বা “বসিদ্ধি প্ৰদায়ক” নামে অভিহিত ।। রুদ্র- যালান্তত “ধাতুক্রয়া” নামক তন্ত্র এই বিদ্যা রসায়নীবিদ্যা নামে উক্ত হইয়াছে। আমরা তাই গ্রহণ করিলাম। প্রেসিডেন্সী কলেজের রাসায়নিক বিভাগের প্রধান সহকারী যুক্ত গোপীভূষণ সেন এই গ্রন্থ সঙ্কলন বিষয়ে যথেষ্ট শ্রম স্বীকার করিয়াছেন। এই জন্য তাঁহার নিকট বিশেষ কৃতজ্ঞ রহিলাম । অন্যতম সহকারী শ্ৰীমান বিধুভূষণ দত্ত ‘‘নব্যতর রসায়নীবিদ্য।” শীর্ষক অধ্যায় লিখিয়াছেন সুতরাং ইহা তারই নামে প্রচারিত

  • চৰক-চিকিৎসা-স্থান ১ম অধ্যায়।

শাঙ্গ বলিলেন-রসায়নঞ্চতজজ্ঞেয়ং হজ্জব্যাধিনাশনম্ । + য; -সপ্তবিংশতি সপ্য সিদ্ধি প্রায়। ইতি বসর সমুচ্চয় Thistory of Hindurhemistry", 2nd ed. 9a ১ পৃঃ দ্রষ্টব্য।