পাতা:নরওয়ে ভ্রমণ.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করার সময় সমস্যা ছিল।
নরওয়ে ভ্রমণ
৩১

নরওয়ে প্রমণ। বলিয়া—প্রতি হইলেন, এবং সস্নেহে ডাকিয়া লইয়া, তপন বক্ষে মাঝে স্থান দিলেন। কারণ অপ। প্রিয়তমকে বইভ দেখি, ত, যাণ পতিপরায়ণার প্রাণে দেষহিংসার লেশ কে না, মান-অভিমান স্থান পায় না, বা তার এক প্রতিষেধ জন্মায় না। বরং সম্পত্তি দ্বারাও যে পতিসর সাথকতা অব করা সম্ভব হয়, তাহা আপন জীবনে প্রতিফলিই দেখাই ঢ•! বুঝ না ইদ্দশনেই সেই মহানু মুনির, দুহিত। শকুন্তলার প্রতি “ক” সিখাবু ৪ সপজন” এই সারগ উপদেশ প্রদান করিয়াছিলেন। | এই ভাবে কল্লোলিনী, দলে বলে কলের লাড়াইয়া মহোল্লাসে উশাসে ছুটিয়াছে। সম্মুখে এক ভয়ঙ্কর গিরিগার, ইহাদিক স করিনার অপেক্ষায় আছে দেখিয়া, মেশলা ধরি। আপার বিশাল ক্রোড় বিস্তার পূরণ ইতাদিগকে বিনাশের পথ হইতে রক্ষা করিলেন। ইহারা ও পথ, ক্লান্ত হইয়া মধে। শয়ান রহিল। তাই ইতঃপূলে ইহাদের সেই মরর প্রশা ভাব দেখিয়াছিলাম। শুকস্মাৎ ঐ মূর্তি কেন? সে কেমল কোড় ছাড়িয়া শসা কেন? |! (প্রমে পাগল প্রাণকে কোন॥ রসভা জনন উৎসঙ্গে বাধিয়া রাখিতে পারিয়াছেন? যেমন ক্রোড় ছাড়া, আর অমনই পাষাণের গায়ে পড়া তখন দিগ্বিদিক জ্ঞানহারা হইয়া একগতির মুখে আপনাকে ঢালিয়া দেওয়া। এ গতির গতিবিধি জানা নাই, তবু চল। চাই। সে তিমিরাচ্ছন্ন