পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मश्छिा-शप्रिक्षका SSV পাত্রেরা, যাদের মনের সর্বাঙ্গে আলস্য ধরেছে, সেই শ্রেণীর লোকদের উপদেশ দিয়েছেন—“উত্তিষ্ঠত, জাগ্ৰত” । \ाँद्रा अभांप्रद्ध यांशिएश लूलएड 5ान-नएडाब्र ख्वप्न ; আমাদের উঠে চলতে বলেন-সত্যের অনুসন্ধানে। কারণ, যে সত্য চোখের সুমুখে রয়েছে সেটিকে দেখাও আমাদের পক্ষে যেমন কৰ্ত্তব্য, যে সত্য লুকিয়ে আছে তাকে খুঁজে বার করাও আমাদের পক্ষে তেমনি কৰ্ত্তব্য। কোনও জিনিষ দেখতে হ’লে, জাগা অর্থাৎ চোখ-খোলা দরকার, আর কোন জিনিষ খুঁজতে হ’লে ওঠা এবং চলা দরকার। তাই এরা আমাদের “উত্তিষ্ঠত, জাগ্ৰত” এই মন্ত্রে দীক্ষিত করতে চান । তবে আমরা এ মন্ত্রে দীক্ষিত হ’তে রাজি হ'ব। কিনা জানিনে ; কেননা এ মন্ত্রের সাধনায় আমরা অভ্যস্ত নই। লোক-প্রবাদ যে, পুরুতে যখন মন্তর পড়ে পাঠ তাতে কৰ্ণপাত করে না। পাঠা যে ও-সব কথা কানে তোলে না, তার কারণ, উৎসর্গের মন্ত্র পড়া হয় ছাগকে বলি দেবার জন্য। কিন্তু এই সাহিত্য-যজ্ঞের পুরোহিতেরা যে মন্ত্র পড়েছেন তা বলির মন্ত্র নয়, বোধনের মন্ত্র; সুতরাং তাতে কৰ্ণপাত করায় আমাদের বিশেষ আপত্তি হওয়া উচিত নয়। আমরা মানি আর না মানি, এর যে-কথা বলেছেন তা যে মন দিয়ে শোনবার মত কথা, এই বিশ্বাসে আমি সাহিত্য-সম্মিলনের অভিভাষণ-চতুষ্টয়ের আলোচনা করতে প্ৰবৃত্ত হয়েছি। ( . ) . . পূজ্যপাদ শ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয় তার অভি ভাষণের উপসংহারে বলেছেন যে SC