পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जांईिडा-अभिलम SS नदाभल्ड डॉन 4क,-४भू अमझे दछदिक्ष। उनू९ अभिांद्र বিশ্বাস যে বেদান্তের পরিভাষা অবলম্বন করেও জ্ঞানের রাজ্যে বিজ্ঞানের স্থান কোথায় এবং কতখানি তা দেখান যেতে পারে। সুতরাং আমি এ প্রবন্ধে উক্ত পরিভাষাই ব্যবহার করব। - ঠাকুরমহাশয় পূর্বোক্ত তিন সত্যের নিম্নলিখিত রূপে ব্যাখ্যা করেছেন SBDBB DBDDD D KDKBBDSDB DBBuDD D BB BDBD S পারমার্থিক সত্য মোট জ্ঞানের মোট সত্য; ব্যাবহারিক সত্য বিভিন্ন জ্ঞানের বিভিন্ন সত্য।” অর্থাৎ যে জ্ঞানের দ্বারা এক অখণ্ড-সত্য লাভ করা যায়, সেই DBTB BDBDBBSJSiBDBD BBD DD DBDB BDDSBDBD DBB DDD করা যায়, সেই হচ্ছে বিজ্ঞান। এক কথায়, তত্ত্বজ্ঞানের উদ্দেশ্য হচ্ছে পুরুষকে জানা; বিজ্ঞানের উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রকৃতিকে চেনা। বিজ্ঞানের নামে অনেকে ভয় পান, এই মনে করে” যে, তা তত্ত্বজ্ঞানের বিরোধী ; এবং তত্ত্বজ্ঞান যেহেতু ভারতবর্ষের প্রাণ, অতএব সেটিকে নিরাপদে রাখবার জন্য এদের মতে বিজ্ঞানকে পরিহার করা কীৰ্ত্তব্য। এরূপ কথা অবশ্য বেদবেদান্তে নেই ; ; বরং উপনিষৎ-কারেরা বলেছেন যে, অপরাবিদ্যা আয়ত্ত্ব করতে না পারলে, পরাবিদ্যায় কারও অধিকার জন্মায় না। উপরোক্ত মতটি যে সম্পূর্ণ সত্য, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কেন না, বিজ্ঞানের চর্চা ত্যাগ করলে বহু সম্বন্ধে আমাদের ভ্ৰম-জ্ঞান হওয়া অবশ্যম্ভাবী, কারণ বিজ্ঞান হচ্ছে পরীক্ষিত জ্ঞান ;- “ বৈজ্ঞানিকেরা সত্যের টাকা না বাজিয়ে নেন না। বহু খণ্ডসত্যের উপর যদি এক মোট সত্যের প্রতিষ্ঠা না করা যায়,