পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ Σιν ፵፬ጓ]-ቕቄ | সত্যের দুইটি বিভিন্ন রূপ। পৃথিবী নামক মৃৎপিণ্ডটি যে কারণে সূৰ্য্যের চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে, সেই কারণেই সেটি তাল পাকিয়ে গেছে। ত্রিকোণ, বা চতুষ্কোণ কিম্বা চেপ্টা হ’লে, DDDSDBB BBD DBDBB BD BBBD DuD SS DBD KBYDBD সঙ্গে বিজ্ঞানের কোনও বিরোধ নেই ; কারণ এ উভয়ের অধিকার স্বতন্ত্র । বিজ্ঞানের সাহায্যে আমরা জানতে চাই বস্তুজগতের সামান্য গুণ, আর প্রত্যক্ষ জ্ঞানের সাহায্যে আমরা দেখতে চাই বস্তুর বিশেষ রূপ। অতএব, বিজ্ঞানের চর্চা করলে আমাদের তত্ত্বজ্ঞান মারা যাবে না, অর্থাৎ আমাদের ধৰ্ম্ম নষ্ট হবে না ; এবং আমাদের বাহাজ্ঞানও নষ্ট হবে না, অর্থাৎ কাব্য শিল্পও মারা যাবে না। যা তত্ত্বজ্ঞানও নয়, বিজ্ঞানও নয়, প্ৰত্যক্ষজ্ঞানও নয়,-"তাই হচ্ছে যথার্থ মিথ্যা ; এবং তারি চৰ্চা করে” আমরা ধৰ্ম্ম, সমাজ, কাব্য, শিল্প, -এক কথায় সমগ্ৰ মানবজীবন সমুলে ধ্বংস করতে বসেছি। ( R ) বিজ্ঞান শুধু একপ্রকার বিশেষ জ্ঞানের নাম নয় ;- একটি বিশেষ প্ৰণালী অবলম্বন করে” যে জ্ঞান লাভ করা যায়, আসলে তারি নাম হচ্ছে বিজ্ঞান। আমরা বিজ্ঞানকে যতই কেন সাধাসাধি করিনে, সে কখনই এদেশে ফিরে আসবে না, যদি না আমরা তার সাধনা করি। সুতরাং সেই সাধনপদ্ধতিটি আমাদের জানা দরকার। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিটি যে কি, সে সম্বন্ধে আমি দুই একটি কথা বলতে চাই। বিজ্ঞানের উদ্দেশ্য থেকেই তার উপায়েরও পরিচয় পাওয়া যাবে। তত্ত্বজ্ঞানের জিজ্ঞাস্য বিষয়