পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> R\ ፵ዝsበ-ቕqስ ! প্রকার জ্ঞানের সাহচৰ্য্য ; কারণ অতি প্ৰবৃদ্ধ অজ্ঞতার গর্ভে যে সাহিত্য জন্মগ্রহণ করে তা সুকুমার সাহিত্য নয়, তা শুধু কুমারসাহিত্য, অর্থাৎ ছেলেমানষি লেখা। তিনি দেখিয়েছেন যে কালিদাস প্রভৃতি বড় বড় সংস্কৃত কবিরা সে যুগের সর্বশাস্ত্রে সুপণ্ডিত ছিলেন। প্রমাণ শকুন্তলা-অভিজ্ঞান, অবিজ্ঞান নয়। সংস্কৃত সাহিত্যের নানা যুক্ত শাস্ত্রের জ্ঞানের অভাববশত আমরা সংস্কৃত কাব্য আধ বুঝি, সংস্কৃত দর্শন ভুল বুঝি, পুরাণকে ইতিহাস বলে গণ্য করি, আর ধৰ্ম্মশাস্ত্রকে বেদবাক্য বলে মান্য করি। সে যাই হোক, পাণ্ডিত্য কস্মিনকালেও সাহিত্যের বিরোধী নয়। তার প্রমাণ কালিদাস, দান্তে, মিণ্টন, গেটে প্রভৃতি। তবে পণ্ডিত অর্থে যদি বিদ্যার চিনির বলদ বোঝায়, তাহ’লে সে স্বতন্ত্র কথা । জ্ঞানই হচ্ছে কাব্যের ভিত্তি ; কারণ সত্যের উপরেই সাহিত্য প্রতিষ্ঠিত। তর্করত্নমহাশয়ের বক্তব্য এই যে, $3ifề \sisĩạ oi(x) đ(3ĩ Synthetic Culture, (5ề &(53 সাহিত্যের পরম সহায়। এ কথা সম্পূর্ণ সত্য। ইউরোপের দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, অর্থনীতি, সমাজতত্ত্ব, রাজনীতির সঙ্গে কতকটা পরিচয় না থাকলে, কোনো বড় ইংরাজ কবি কিম্বা নভেলিষ্টের লেখা সম্পূর্ণ বোঝাও যায় না, তার রসও আস্বাদন করা যায় না। সাহিত্য হচ্ছে প্ৰবুদ্ধ চৈতন্যের বিকাশ ; এবং চৈতন্যকে জাগিয়ে তুলতে হলে তার উপর আর পাঁচজনের মনের আর পাঁচ রকমের জ্ঞানের ধাক্কা চাই। যার মন সত্যেয় সম্পর্শে DDS BB DJSD0 DBS DDDBDBDB BDBDD DBDB DDBS তিকই হোক-তিনি কবি নন। সুতরাং দর্শন বিজ্ঞানকে অস্পৃশ্য করে তোলায় কাব্যের পবিত্রত রক্ষা হয় না। এই