পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

डांब्रउदाईन (कैका। 8s. দন্তীর সাহায্যে, দেশের বিশেষ-কোন ঘটনা না হােক, জাতির বিশেষ মনোভাবের পরিচয় আমরা পেতে পারি। রাধাকুমুদ বাবু ব্ৰাহ্মণ এবং শ্রেীতিসূত্র প্রভৃতি নানা বৈদিক গ্ৰন্থ থেকে রাজনীতিসম্বন্ধে আৰ্য্যজাতির মনোভাব উদ্ধার করবার চেষ্টা করেছেন । রাধাকুমুদীবাবুর দাখিলি বৈদিক-দলিলগুলির কোন তারিখ নেই-সুতরাং তার সবগুলি যে মাগধ-সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠার পূর্বে লিখিত হয়েছিল, তা বলা যায় না; অতএব কোন বিশেষ ব্ৰাহ্মণগ্রন্থ বৈদিক-সাহিত্যের অন্তভূত হলেও তার প্রতি বাক্য যে বৈদিক মনোভাবের পরিচয় দেয়। এ কথা নিঃসন্দেহে বলা চলে না। ওরূপ দলিলের বলে, তর্কিত বিষয়ের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করা অসম্ভব। বিশেষত যখন তার সংগৃহীত দলিল তার মতের বিরুদ্ধেই সাক্ষ্য দেয়। রাধাকুমুদবাবুর প্রধান দলিল হচ্ছে “ঐতরেয় ব্ৰাহ্মণ”। ঐ গ্রন্থেই তিনি সাম্রাজ্য শব্দের সাক্ষাৎ পেয়েছেন, এবং সেই শব্দই হচ্ছে তার মতের মূলভিত্তি। উক্ত ব্ৰাহ্মণের একখানি বাঙলা অনুবাদ আছে ; তারি সাহায্যে রাধাকুমুদীবাবুর মত যাচাই করে নেওয়া যেতে পারে। 'ਸ কাকে বলে’ তার পরিচয় ঐ ব্ৰাহ্মণে এইরূপ আছে “পূর্বদিকে প্রাচাগণের যে সকল রাজা আছেন, তাহারা দেবগণের ঐ বিধান-অনুসারে সাম্রাজ্যের জন্য অভিষিক্ত হন, অভিষেকের পর তঁাহারা "সম্রাট” নামে অভিহিত হন”।—(“ঐতরেয় ব্ৰাহ্মণ” ৩৮শ অধ্যায় )। রাধাকুমুদ বাবু বলেন যে, এ স্থলে মাগধ সাম্রাজ্যের উল্লেখ করা হয়েছে। যদি তার উক্ত অনুমান গ্ৰাহ হয়, তাহ’লে প্রাচীন ভারত-সাম্রাজ্যের বৈদিক ভিত্তি ঐ এক কথাতেই नग्ने शश शाश ।