পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૦૦ নানা-কথা। " S SS SS S SS S S Sq ( 、) “বস্তুতন্ত্রতা” আত্মপরিচয় না দিলেও তার পরিচয় নেওয়াটা আবশ্যক; কেননা এ বাক্যটির দাবি মস্ত। “বস্তুতন্ত্রতা” একাধারে সকল সাহিত্যের মাপকাটি ও শাসনদণ্ড; সুতরাং সাহিত্য-সমাজে এর প্রচলন, বিনা বিচারে গ্রাহ করা যায় না। ། दाका िवा७लानांशिडा পূর্বে ছিল না। সুতরাং এই অপরিচিত আগন্তুক শব্দটির কুলশীলের সন্ধান নেওয়া অবশ্যক । এ বাক্যটি সংস্কৃত অলঙ্কারশাস্ত্রে নেই, দর্শনশাস্ত্ৰে আছে। কাব্যে ও দর্শনে যোগাযোগ থাকলেও, এ দুটি যে পৃথকজাতীয় সাহিত্য, এ সত্য ত সৰ্বলোকবিদিত। দার্শনিকমাত্রেই নাম-রূপের বহিভূত দুটি-একটি ধ্রুব সত্যের সন্ধানে ফেরেন, অপর পক্ষে, নাম-রূপ নিয়েই কবিদের কারবার। সুতরাং দার্শনিক পরিভাষার সাহায্যে কাব্যের রূপগুণের পরিচয় দেবার চেষ্টা, সকল সময়ে নিরাপদ নয়। তবে শঙ্করের “বস্তুতন্ত্রতা।” কাব্যক্ষেত্রে ব্যবহার করতে আমার বিশেষ কোন আপত্তি নেই। শঙ্করের মতে- | “জ্ঞান কেবল বস্তুতন্ত্ৰ-অৰ্থাৎ জ্ঞান প্রমাণ জন্য, প্রমাণ আবার বস্তুর স্বরূপ অবলম্বন করিয়াই জন্মে, অতএব জ্ঞান ইচ্ছানুসারে করা, না করা এবং অন্যথা করা যায় না।” শঙ্কর একটি উদাহরণ দিয়ে তার মত স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিয়েছেন। সেটি এই— “হে গোতম! পুরুষও অগ্নি, স্ত্রীও অগ্নি ইত্যাদি শ্রুতিতে যে স্ত্রী পুৰুষে বহিবুদ্ধি উৎপাদন করিবার বিধান আছে, তাহা মনঃসাধ্য, অর্থাৎ LLu BDB DDS KBDD DDD DDE DB BBSDBDBDBDDB DB