পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

总文心 নানা-কথা । বা যুক্তির আশ্রয় গ্ৰহণ করিয়াছি, বিরুদ্ধমত খণ্ডনের জন্য কখনও বা তাহার উপর বিদ্রুপ-বাণ বর্ষণ করিয়াছি । এ স্থলে সে সকল কথার পুনরুল্লেখ করা নিম্প্রয়োজন। কেননা পুনরুক্তি ওকালতিতে যে পরিমাণে সার্থক, সাহিত্যে সেই পরিমাণে নিরর্থক । , আপাতত আমি যতদূর সম্ভব সংক্ষেপে এই সাধুভাষার জন্মবৃত্তান্তের পরিচয় দিতেছি, তাহা হইতেই আপনার অনুমান করিতে পরিবেন যে, ইহার বন্ধন হইতে মুক্তিলাভ করিবার চেষ্টা কেবলমাত্র উচ্ছঙ্খলতা, কি আর-কিছু। বাঙলার প্রাচীন সাহিত্য আছে ; কিন্তু সে সাহিত্য পদ্যে রচিত, গদ্যে নয়। আজ প্রায় একশত বৎসর পূর্বে আমাদের গদ্য-সাহিত্য জন্মলাভ করে, এবং সাধুতা এই সাহিত্যেরই ধৰ্ম্ম। শতবর্ষ পরমায়ু-বিধির এই নিয়মানুসারে এ সাহিত্যের এখন পরিণত দেহ ত্যাগ করিয়া নবকলেবর ধারণ করা উচিত। সে যাহা হউক, এ সাহিত্য জাতীয় মন হইতে গড়িয়া উঠে নাই ; ইংরাজ রাজপুরুষদের ফরমায়েসে ব্ৰাহ্মণ-পণ্ডিতগণকর্তৃক নিতান্ত অযত্নে ইহা গঠিত হইয়াছিল। মৃত্যুঞ্জয় তর্কলঙ্কার কালের হিসাব এবং ক্ষমতার হিসাব,-দুই হিসাবেই এই শ্রেণীর লেখকদিগের অগ্রগণ্য। তাহার রচিত ‘প্ৰবোধচন্দ্ৰিকা’ ১৮১০ খৃষ্টাব্দে প্রথম প্রকাশিত হয়। “প্ৰবোধচন্দ্রিকায়াং প্রথমন্তবকে মুখবন্ধে ভাষাপ্রশংসানাম প্রথমকুসুমের শেষাংশে” লিখিত আছে যে— “গৌড়ীয় ভাষাতে অভিনব যুবক সাহেবজাতের শিক্ষার্থে কোন ৷ अंछिड ७थएदक्षि-कि का नाcभ $छ् द्रहिडtछ्न-”