পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨8', 5-९ ।। বাধ্য হইবে। এ বিচার কেবল দর্শনে বিজ্ঞানে নয়, নাটকে নভেলেও হইবে। কেননা বিদ্যার সহিত সম্পর্কহীন সাহিত্য সভ্যসমাজে আদৃত হইতে পারে না। সমাজের সকল জ্ঞান, সাহিত্যে কেন্দ্রীভূত এবং প্রতিফলিত হইতে বাধ্য। যে কথা বিনা পরীক্ষায় ডবলপ্রমোশন পায়, সে কথা ভবিষ্যতের সাহিত্যে স্থান লাভ করিবে না। সত্যের স্পর্শ সহস্থা করিবার অক্ষমতার নাম যদি কোমলতা হয়, তাহা হইলে জাতীয় মন হইতে সে কোমলতা দূর করিতে হইবে। কেননা ও কোমলতা দুৰ্বলতারই নামান্তর এবং যুক্তিতর্কের উপযুপরি আঘাতে সে মনকে কঠিন করিতে হইবে। ইহাতে আমাদের সাহিত্যের সৌকুমাৰ্য্য নষ্ট হইবার (कान९३ यां*श्ही नशे । ভবভূতি বলিয়াছেন—“মহাপুরুষের মন যুগপৎ বজকঠিন এবং কুসুম-সুকুমার”। জাতীয় মহাপুরুষত্ব লােভই সাহিত্যअक्षभांड़ अदव्भJ श्७श कठलJ । এই প্রসঙ্গে আমি বঙ্গসাহিত্যের আর একটি ত্রুটির বিষয় উল্লেখ করিতে চাহি। আমাদের গদ্যের ভাষা ও ভাব দুই-ই শিথিলবন্ধ। আমাদের রচনায় পদ, বাক্য-কিছুই সুবিন্যস্ত নয় এবং আমাদের বক্তব্য কথাও সুসম্বন্ধ নয়। ইহা যে শক্তিহীনতার লক্ষণ তাহ বলা বাহুল্য, যে দেহের অঙ্গপ্ৰত্যঙ্গসকলের পরস্পর সম্বন্ধ ঘনিষ্ঠ নয়, সে দেহের শক্তিও নাই, সৌন্দৰ্য্যও নাই। প্ৰতি জীবন্ত ভাষারই একটি নিজস্ব গঠন আছে, নিজস্ব ছন্দ আছে। সেই গঠন রক্ষা করিতে না পারিলে আমাদের রচনা সুগঠিত হবে না ; সেই ছন্দ রক্ষা করিতে না KBD DBDDD DB BDBBBD DBDB BDS ভাষার ন্যায় ভাবও রচনা করিতে হয়। আমাদের চিত্তবৃত্তি