পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२१२ । न्याय- । আবৃত করতে চায় না। সাহিত্য-জগতের এই সূৰ্য্য-উপাসকদের নিকট কাব্যের প্রকাশ-গুণই সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ বলে গ্রাহ্য হয়েছে। আমরাও নিজেদের সেই প্রাচীন ব্ৰাহ্মণ-সভ্যতার উত্তরাধিকারী বলে গর্ব করি, যে সভ্যতার সর্বপ্রধান মন্ত্র হচ্ছে গায়ত্রী। এ কথা যদি সত্য হয়, তাহলে প্রসাদগুণই বঙ্গ সাহিত্যের প্রধান গুণ হওয়া কৰ্ত্তব্য। তবে যে আমাদের মন সাহিত্যে দীপশিখার মত জ্বলে ওঠে না, কিন্তু নেবানো বাতির মত শুধু ধুয়ায়, তার একটি কারণ এই যে, আমরা বাহুল্যের অত্যন্ত পক্ষপাতী। শিখার দেহ একটুখানি; ধোয়ার অনেকখানি ; আর তা ছাড়া শিখা নিজের স্বাতন্ত্র্য এবং স্পষ্ট রূপ বজায় রেখেই চারিদিকে। আলো ছড়ায়-অপর পক্ষে ধোয়ো যত বেশি এলিয়ে যায় এবং যত বেশি আকারহীন ও অস্পষ্ট হয়ে যায় ততই তা চারিয়ে या। আলো ধরে-ছুয়ে পাওয়া যায় না, কেননা আলো পদার্থ নয়,-ও শুধু বিশ্বের হৃদয়ের কঁপুনি। অপর পক্ষে ধোঁয়া যে শুধু পাওয়া যায়। তাই নয়, ও বস্তু গলাধঃকরণও করা যায়। বৈদভীরীতি সাহিত্যের সাধন-রীতি-স্বরূপে গ্রাহ করা আমাদের পক্ষে যে তেমন স্বাভাবিক নয়, তার একটি বিশেষ কারণ আছে। ল্যাটিন-সাহিত্য একটিমাত্র নগরীর-রোমের नाश्ऊिा ; श्रुङद्रां९ 6न नाशिउा ५ीकप्रिंभांडणी द्रौठिशे धांक्षांछीलांऊ করেছিল । পৃথিবীর সকল পথ রোমে গেলেও, রোমানরা সভ্যতার একটিমাত্র পথ ধরেই চলেছিলেন, এবং ফরাসীজাতি । আজ পৰ্যন্ত মনােজগতে সেই এক পথেরই পথিক। সংস্কৃতসাহিত্যের ইতিহাস এর সম্পূর্ণ বিপরীত। এ সাহিত্য নানা । যুগে, এই বিশাল ভারতবর্ষের নানা দেশে নানা আকারে, নানা ।