পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আৰ্যসভ্যতার সহিত বঙ্গ-সভ্যতার যোগাযোগ। ৩০৯ যে-ঐক্য বৰ্ত্তমানে নেই সেই-ঐক্য আমরা ভারতবর্ষের অতীতে অনুসন্ধান করি। কিন্তু এ অনুসন্ধান নিস্ফল ; কেননা সেDDBD DDDBBBD DBB DBB uDD BBD DBB পুরুষ হয়ে উঠতে পারেন নি। डाहङवार्तुङ्ग शडिशान्नद्र अङि जूश्रेिश्राङ कान व्याः द्र স্পষ্ট দেখতে পাই যে, এদেশে অতীতে শান্তি ছিল না; যা ছিল DD DYS DDD S S EEE LLLLSSS DBB BDBB DStBBBD জাতিতে, সম্প্রদায়ে সম্প্রদায়ে, যুগে যুগে যে লড়াই চলেছিল, প্রাচীন মুদ্রা, তাম্রশাসন, প্রশস্তি প্রভৃতি একবাক্যে এইকথারই সাক্ষ্য দেয়। সেকালে বাহুবল বলে, বুদ্ধিবল বলে। সকলই পরস্পরের হিংসার কাৰ্য্যে অপব্যয় করা হয়েছে। “অহিংসা পরম ধৰ্ম্ম”-এ কথা হচ্ছে ভারতবর্ষের পীড়িত ব্যথিত হৃদয়ের কাতরোক্তি। কিন্তু এ কথার উপর একটি জাতীয় সভ্যতা গড়ে তোলা যায় না, কেননা এ শুধু নিষেধ বাক্য। বিশ্বের অন্তরে একটি অনাদি অনন্ত “হী”র চেহারা না দেখলে মানুষ বাড়া দূরে থাক, বাঁচতেও পারে না। সুতরাং বৈদিকধৰ্ম্মের সঙ্কীর্ণতার প্রতিবাদ স্বরূপে বৌদ্ধ জৈন চাৰ্বাক প্রভৃতি মতের সার্থকতা আছে, কিন্তু জাতীয় জীবন গঠনের শক্তিতে তা বঞ্চিত ; কেননা ও সকল ধৰ্ম্ম বিশ্বের অন্তরে শুধু 4ीकि অনাদি অনন্ত “না”র মূৰ্ত্তি দেখতে পায়। নাস্তিকতা শূন্যবাদ vytvčatvo eyfe, heresy शिश्नावशे, भानत-नभञ्ज्ञ ८श् ७ মনের পক্ষে বলকারক এবং অগ্নিবৰ্দ্ধক। কিন্তু ভারতবর্ষের কপালের দোষে তার এমন দিনও গিয়েছে যখন এই ঔষধই তার পথ্য হয়ে উঠেছিল। সে যাই হোক, জাতীয়সভ্যতা গঠন করবার শক্তি একমাত্র