পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

게 지f | ७8{ DBBD SBD DDS DDD BB BBBD S aD D BSBLED গত বৎসরে আমরা কোনও নূতন কৃতীত্বের পরিচয় দিই নি। ১ এদানিক আমরা লিখছি বেশি, কিন্তু বিশেষ কিছু লিখছি নে। আমাদের সাহিত্যগগনে নূতন কোনও নক্ষত্রের উদয় হয় নি, এ অন্ধকারের গায়ে যে-সব আলোর ছিটেফোটা এখানে ওখানে দেখা যায়—সে সব জোনাকির। বর্তমান সাহিত্যরাজ্যে আমাদের যে কোনও কৃতীত্ব নেই।--তা আমরা সকলেই জানি। আমরা যে তা জানি তার প্রমাণ, এ কিলয়ে আমরা শুধু অপরের क्रूडौशल लि5ाल कब्र(ड३ लाठ । ܕ ܗܘܘ একজন নামী ইংরাজ লেখক বলেছেন যে, সাহিত্যরাজ্যে দুটি যুগ আছে। সে রাজ্যে নাকি সৃষ্টির যুগ আর সমালোচনার যুগ দিন রাত্তিরের মত পালায় পালায় যায়। আর আসে। এ নিয়ম যে নৈসর্গিক, তার কোনও প্রমাণ নেই। মানুষের মনকেও যে পৃথিবীর দেহের মত প্রকৃতির নিয়মে ক্রমাগত ७८व्छे°iळछे झाङ হবে—এ কথা আমি মানি নে ; কেননা মানুষের অন্তরে ইচ্ছাশক্তি আছে, প্রকৃতির অন্তরে নেই। তবুও তর্কের খাতিরে মেনে নেওয়া যাক যে, সাহিত্যরাজ্যের একটা যুগ আছে যখন মানুষে সাহিত্য গড়ে, এবং তার পরের যুগে মানুষে সেই সাহিত্য পড়ে ; কেননা সমালোচনার যুগেও, একমাত্র যুগধৰ্ম্মের বলে, সাহিত্য না পড়ে তার চর্চা করা অসম্ভব। কিন্তু বৰ্ত্তমানের সমালোচকদের লেখা পড়ে, তারা যে কেউ কিছু পড়েন, তার लिएभग अभा1 श्रi७वीं शनि गा ॥ १॥ যথার্থ সাহিত্য, তার ধৰ্ম্মই নানা লোকের মনে নানারকমে ঘা দেবে । সুতরাং একঘেয়ে হয়ে ওঠে, তখন ধরে নেওয়া। হয়। পরের লেখার সঙ্গে, নয় হচ্ছে যে, তা সমালোচনাটা যখন যেতে পারে যে, সমালোচকদের 88