পাতা:নিশীথ-চিন্তা - কালীপ্রসন্ন বিদ্যাসাগর.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

፵፡ርቔ, 5ቂ ! SON) বিহুনাদ-নিঃস্বনে প্রতিক্ষণেই নূতন সুখের मझिङ्ङि झश, cम न्छ्न्म কখনও একবারে সুখ-শূন্য হয় না । রসনা যেখানে সহস্ৰপ্ৰকার ভোগ্যবস্তুতে-প্ৰতিমুহূৰ্ত্তেই নুতন রসের স্বাদ লাভ করিয়া কৃতাৰ্থ হইতে পারে, সে স্থান কখনও একবারে সুখ-শূন্য হয় না। বুদ্ধি যেখানে প্রতিদিবসেই শিক্ষার নূতন পথে নূতনু কথা শিখিয়া ख्lcन्द्र नृङने आर्टिगांक फ्रॉन বিস্ময়ে বিমোহিত রহে, সে স্থান কখনও একবারে সুখ-শূন্য হয় না । ফলতঃ, মনুষ্যদেহের প্রত্যেক ইন্দ্ৰিয়ই সুখের একটি উন্মুক্ত দ্বার, মনুষ্যের প্রত্যেক মনোবৃত্তিই অশেষবিধ সুখের বিচিত্ৰ সোপান । কিন্তু তথাপি মনুষ্য দুঃখী । যাহা প্রচলিত ভাষায় মনুষ্যের সুখ বলিয়া ব্যাখ্যাত হইয়। থাকে, তাহাও কি দুঃখ-সম্পর্ক-শূন্য ? এ বড় বিষম সমস্যা । ইহার দুই দিকই দুরারোহ। মনুষ্য যত প্ৰকার সুখের অধিকারী, তাহার মধ্যে কতকগুলি সুখ পাশব বলিয়া অভিহিত হইয়া থাকে। কেন না, মেষ ও মহিষ এবং ব্যাস্ত্ৰ ও ভলুক প্রভৃতি সকল প্ৰকার পশুরই ঐ সকল সুখে, সভাবের পার্থক্য অনুসারে, সমান অধিকার । যাহারা প্ৰকৃতির অনুচ্চবিকাশে অথবা কৰ্ম্মদোষে পাশব-সুখ ভিন্ন অন্য কোনরূপ সুখের যোগ্য নহে, অথবা যাহারা উল্লিখিতরূপ পাশকসুখ লইয়াই একবারে উন্মত্ত ও আত্মবিস্মৃতি, তাহারা কিছুকাল দুঃখের একটুকু অনধিগম্য রহে । অপিচ, তাহাদিগের সর্বপ্রকার ক্ষুধাই সমস্ত দিন এমন ভয়ঙ্কর ভাবে “খাই খাই” করে, NO)