পাতা:নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হাজারি খুঁড়ির টাকা १jभिन्न भै:था बांतां छिलन भांठदवद्र। আমাদের মস্ত বড় চণ্ডীমণ্ডপে সকালবেলা কত লোক আসতোকেউ মামলা মেটাতে, কেউ কারো নামে নালিশ করতে, কেউ শুধু তামাক খেতে খোসগল্প করতে। হিন্দু-মুসলমান দুই-ই। উৎপীড়িত লোকে আসতো আশ্রয় খুজতে । আমরা বসে বসে পড়ি হীরুঠাকুরের কাছে। হীরুঠাকুর আমাদের বাড়ি থাকে খায়। পাগলা মত বামুন, বডড বাকে-আর কেবল বলবে-ও নেড়া, একটু কুলচুর নিয়ে এসে তো বাড়ির মধ্যে থেকে। আমার মাসতুতো ভাই বিধু বলতে-কুলচুর কোথায় পাবো পণ্ডিত মশাই, ঠাকমা বকে। হীরুঠাকুর বলে-যখন কেউ থাকবে না ঘরে, তখন নিয়ে আসবি । আমাদেৱ গোমস্ত বদ্যিনাথ রায় কানে থাকের কলম গুজে চণ্ডীমণ্ডপের রোয়াকের পশ্চিম কোণে প্ৰজাপত্তির নিয়ে বসে বাকিবকেয়া খাজনার হিসেব করতো। সবাই বলতে বস্থিত্যনাথ কাকা লোক ভাল নয়। প্রজাদের উপর অত্যাচার-অনাচার করে দাখিলা দিতে চায় না। বাবা এ নিয়ে বন্ত্যিনাথ কাকাকে বকুনিও দিতেন মাঝে মাঝে। তবু ওর স্বভাব যায় না। বাবা কখনো প্রজাদের কিছু বলেন না। র্তার কাছে আসতেও প্ৰজারা ভয় পায় । যখন আসে তখন কিছু মাপ করার জন্যে বা বঙ্ক্যিনাথ কাকার বিরুদ্ধে नांकािणी कब्र एJ । তামাকের অঢেল বন্দোবস্ত আমাদের চণ্ডীমণ্ডপে। কেনা তামাকে কুলোয় না, সুতরাং হিংলি কিংবা মোতিহারি গাছ তামাক হাট থেকে কিনে আনা হয়। আমাদের কৃষাণ দুলাল মুচি সেগুলো Գ@