পাতা:নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিকে ঘন ঘন আনাগোনা করা হচ্চে কেন ? খবরদার, ভঁড়ার ঘরের চৌকাঠে পা দেবে না বলে দিচ্চি একটু পরে বাবা এলেন। সতীশ ঘোষকে দেখে বললেনএ কে ?-না, না-তুমি খাও-খাও-উঠতে হবে না। খেয়ে नN3 अकों ঠাকুরমা বললেন—তুমি খাও বাবা, আমি বলচি। এ হোল সতীশ ঘোষ। হাজারির ছেলে বলাই সঙ্গে করে এনেচে কালোপুর থেকে । -ও বুঝলাম। আচ্ছা, বেলা হয়েচে, আমি চান করে আহ্নিক করে নিই। আহারাদির পর কথাবার্তা হবে। তুমিও গঙ্গায় চান। করে এসো। দিব্যি ঘাট, চখ বালি, কোনো অসুবিধে হবে না। সতীশ ঘোষ চণ্ডীমণ্ডপে খেয়ে মাদুর পেতে শুয়ে আছে। ঠাকুরমা বললেন—এতটা পথ হেঁটে এসেচ বাবা, একটু জিরিয়ে নাও খেয়েদেয়ে । বিকেলে বাবা সতীশ ঘোষকে বললেন সব কথা । সতীশ অবাক হয়ে বললে-কত টাকা বললেন ? -5ाद्ध 6भों कां । --তা আমায় ডাক দেলেন কেন ? --তার মানে ওর হাতে টাকা দিতে চাইনে। ও ছেলেমানুষ, যেমন ওর হাতে টাকা পড়বে, আমনি ওর ভগ্নীপতি শরৎ ঘোষ ওর হাতে থাবা দিয়ে সমস্ত টাকা কেড়ে নেবে। তাকে আমি চিনি, অভাবগ্ৰস্ত লোক । ও বেচারী মায়ের ধনে বঞ্চিত হয়ে থাকবে । তার চেয়ে আমি তোমার হাতে টাকাটা দিই, তুমি রেখে দাও আপাততঃ, ওকে জানানোর দরকার নেই। জানালে বিরক্ত করে। DDBB DB BKSDBBDBDDS DDD DBS BDBBD GD KuuuDSYiD সেই ভগ্নীপতি প্ররোচনা দেবে, যা গিয়ে টাকা নিয়ে আয়। বুঝলে না ? তুমি টাকাটা রেখে দাও, বলাই সাবালক হোলে সমস্ত টাকাটা tr8