পাতা:নীল-দর্পণ.pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ぬど নীল-দৰ্পণ । ঐ বাজনা এয়েচে (হাততালি ) সৈরি । কবিরাজ আসিতেছেন, ছোট বউ উঠে ও ঘরে যাও । ( কবিরাজ ও সাধুচরণের প্রবেশ ) (সরলতা, রেবতী এবং প্রতিবাসিনীদের প্রস্থান, সৈরিন্ধী অবগুণ্ঠনার তা হইয়া এক পাশ্বে দণ্ডায়মান ) সাধু। এই যে মাঠাকুরুণ উঠে বসিয়াছেন। সাবি। ( রোদন করিয়া ) আমার কত্তা নেই বল্যে কি তোমরা আমার এমন দিনে ঢোল, বাড়ি রেখে এলে । আঙ্গুরী । ওনার ঘটে কি আর জ্ঞেন আছে, উনি অ্যাকে বারে পাগল হয়েচেন। উনি ঐ মরা বড় হালদারেরে বল্চেন * মোর কচি ছেলে , আর ছোট হালদারনিfর বিবি বল্যে কত গালাগালি দেলেন, ছোট হালদারনি কেঁদে ক কাতি নেগলে । তোমাদের বল চেন বাজন্দেরে । সাধু। এমন দুর্ঘটনা ঘটিয়াছে । কবি । ( নবীনের নিকট উপবিষ্ট হইয়া ) একে পতিশোকে উপবাসী, তাহাতে নয়নানন্দ নন্দনের ब्रेनूो झ”সহসা এরূপ উন্মত্ত হওয়া সম্ভব এবং নিনাদ সঙ্গত । নাড়ীর গতিকটা দেখা আবশ্যক, কত্রী ঠাকুরুণ হস্ত দেন ( হাত বাড়াইয় ) সাবি । তুই আঁটকুড়ির ব্যাট কুটির নেকি তী নইলে ভাল মানুসের মেয়ের হাত ধন্তে চাচ্চিস্থ কেন, (গাত্রে খান করিয়া ) দাই বউ ! ছেলে দেখিল মা, আমি জল খেয়ে আলি, তোর একখান চেলির শাড়ি দেব । ( প্রস্থান ) কবি । আহা ! জ্ঞানপ্রদীপ আর প্রজ্বলিত হইবে না ; আমি হিমসাগর তৈল প্রেরণ করিব, তাহাই সেবন কর। এক্ষণকার বিধি ! ( নবীনের হস্ত ধরিয়া ) ক্ষীণ তাপি ক্যমাত্র,