রক্ষিত সৈন্যের হদিস পাওয়া গিয়েছে। মিঙ্গিয়ান, টঙ্গথা ও মাহলেঙ্গে শত্রুর শক্তিশালী বিক্ষিপ্ত দলেরও সন্ধান পাওয়া গেছে।
( (খ) নিজস্ব ও মিত্রশক্তির বাহিনী: শক্তিশালী জাপানী বাহিনী ভীষণভাবে মিক্টিলা আক্রমণ করছে এবং শত্রুকে হ্রদের পশ্চিম দিকে জোর করে ঠেলে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।
আমাদের রণক্ষেত্রে পিনবিনের ১০ মাইল দক্ষিণ-পূর্বে সিকটানে একদল নতুন ‘হেইডান’ এসে পৌঁছেছে।
বিনবিনের ৪ মাইল দক্ষিণে সেট-সেটিওতে খাঞ্জো দল অবস্থান করছে। আরও পশ্চিমে কায়াঙ্ক বেডিং নায়ানগুরাস্তায় একদল নতুন ‘বাটা’ ৪৫৯ নং দলের কাছ থেকে টঙ্গ্জিন ও মায়াউকি নেগালেইনের রক্ষার ভার গ্রহণ করেছে। ইরাবতী নদীর দুই তীরে কানটেটসুর অগ্রসর বেশ সন্তোষ জনক ভাবেই চলছে।
২। উদ্দেশ্য: ‘খাঞ্জো’ দলের সহযোগিতায় ৫৩১ নং দল আক্রমণ করবে এবং মার্চ ৩০।১১ তারিখের রাত্রিতেই শত্রুর পিনবিনের ঘাঁটি বিধ্বস্ত করে দেবে।
৩। উপায়: প্রাথমিক ব্যবস্থা হিসাবে প্রত্যেক দল তাদের বর্তমান অবস্থান থেকে নিম্নলিখিত দিনে নিম্নলিখিত স্থানে গিয়ে জড় হবে:—
দল (ক) ৫৪৫নং দল |
স্থান সিকটিন |
তারিখ রাত্রি ২৯।৩০ মার্চ |
৩০।৩১ শে মার্চ রাত্রে খাঞ্জো ও ৪৫০ দল তাদের সমাবেশের স্থান থেকে
১১৪