পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রোম্যান্সের ঠিকবে। নিকট মিনি-বিড়াল! কাজেই তাকে খুব ভালবাসিয়া কেলিলাম, তাহাব শ্লেভ বনিয়া গোলাম, তার প্ৰেম-সাগরে হাবুডুবু খাইতে লাগিলাম ( কিন্ম বলা বাহুল্য যে, তেনার সঙ্গে তেমন “লাভ” করিতে পাবিলাম না, আজিও পারি নাই, এখন কিন্তু আমাদের দুইটি কন্যা )। একদিন অনাব বুদ্ধ-মাতামঙ্গ আমাদের বাড়ী আসিলেন!! বুদ্ধ বড়ই সুরসিক । ঠার সহিত নূতন বউএর গল্প হইতেছিল। বুদ্ধ তাঙ্গা শুনিয বড়ই আনন্দিত চাইতে ছিলেন। একবার অ্যাসিতে হাসিতে বি দপ করিয়া বলিলেন, “দাদার প্রাণে বে। খুব রোমান্স চেগেছে দেখছি ?” বুদ্ধের সরল পাণের সরল কথায় বিদ্রুপ টুকু বড় ভাল লাগিল। আমি চাসিতে চাসিতে বলিলাম, “দাদামহাশয় এখনকার রোমান্সেসব নেশায় বিশেষ কিছু নূতনত্ব নেই। আমি আপনাকে একটী মজার গল্প বলি শুনুন। দাদা মচাশয় বলিলেন, “কি গল্প ?” তখন আমি মিনিসংক্রান্ত আমার পূৰ্ব্বকাহিনী সমস্ত বলিলাম। বুদ্ধ তাহা শুনিয়া হাসিতে হাসিতে জোবে তামাকু টানিয়া বলিলেন, “দাদা, ওটা রোমান্স নয়, রোমান্সের ঠিকবে ।” আমি বলিলাম “সে কি রকম ?” তিনি বলিলেন “দাদা, আমরা তামাক খাই, ঠিকারের মৰ্ম্ম বুঝি । ঠিকরে না দিলে তানাকটা ঠিক জনে না, খেয়ে সুখ চায় না। এখন যে বাঙ্গা ব’য়ের সঙ্গে তোমার রোমান্সটা বেশ ঘোরালো রকম হয়েছে, সেটা কেবল ঐ ঠিাকুরের গুণে ।” २२१ ]