পাতা:পঞ্চপল্লব - পাঁচকড়ি চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

द'ा5क । r any are - y / guBDD DSS BDDSDBDBB BBDBD BBDBS DDBDDS DuBuL0 S অদ্য যেরূপেই হউক, তিনি সমাটি-নন্দিনীর সঠিত সাক্ষাৎ করিতে কৃতসংকল্প। তাহার গৃহের অনতিদূরে ফুলজানীনাম্নী মেঠেরউন্নিসাব এক বুদ্ধ ধাত্রী বাস করিত। মহম্মদ ফুলজানীর গৃহাভিমুখে চলিলেন। সন্ধ্যা হইয়াছে। বৃদ্ধ ফুলজানী নিত্যকৰ্ম্ম শেষ করিয়া গৃহ প্রাঙ্গণে বসিয়া কতিপয় বিড়ালকে দুধ-ভাত খাওয়াইতেছে, আর আপন মনে বকিতেছে। কখন বা মিশিক্কষ্ণ দন্তচতুষ্টয় বিকাশ করিয়া হাস্য করিাতেছে। অদূরে একটী তরুণী দাড়াইয়া বৃদ্ধার কাৰ্যকলাপ দেখিয়া হাসিতেছে। বুদ্ধ এতক্ষণ তরুণীকে লক্ষ্য করে নাই ; সহসা তা হাকে হাসিতে দেখিয়া মুখ গম্ভীর করিয়া বলিল, “হাসছিস কেন লা ?” “তোমার রঙ্গ দেখে !” “কি দেখলি পোড়ামুখী ?” ‘লোকে সকলকেই নিজের মত দেখে ।” বুদ্ধা তরুণীর বিদ্ধপ-উক্তিতে বড়ই রুষ্ট হইল। চঞ্চ লম্বভাব তরুণী বৃদ্ধ মাতামহীকে এরূপ মধ্যে মধ্যে রাগাইত। আজিও বৃদ্ধ রুষ্ট হইল দেখিয়া সে হাসিতে লাগিল। এমন সময় মহম্মদ ফুলজানীর গৃহে প্রবেশ করিল। সহসা একজন সৈনিক পুরুষকে আসিতে দেখিয়া বৃদ্ধি শিহরিয়া উঠিল, তরুণী কক্ষমধ্যে লুকাইল। বুদ্ধার ভাব দেখিয়া মহম্মদ ৰলিলেন, “ফুলজানী, তোমার ভয়েব কোন কারণ নাই। আমি বিশেষ কাৰ্য্যবশতঃই তোমার নিকট আসিয়াছি। বড়ই বিপদে পড়িয়াছি, তোমায় সাহায্য করিতে হইবে ।” বৃদ্ধ বড়ই বিস্মিত হইল। সসম্রামে কহিল-“আপনি বাদশার [ b7 Q