২২২ প্রভাস খণ্ড । সম্প্রতি। নয় পিতৃদেব তার ব্রহ্মলোকাদির। বহ্নিলোক ত্ৰহ্মাণ্ড হইতে ওহে ধীর । পাতালগণের নিদারুণ কাল গতি । যে উপায় করে সব পণ্ডিত সুমতি ।। তামি বলি উদ্ধব তা করহ শ্রবণ। যে কহিলা গোলোকেতে প্ৰভু নারায়ণ ।। কাল কাল জগন্নাথ যে করে ভজন । নিগুণ নিরিহ ঈশ পরম পাবন । মনুয্যের আত্ম। গুণ যে করে বর্ণন । যে তাত্মি৷ বিহনে দেহ সদ্য নিপাতন । তাহাকে সেবিয়া কাল গতি এ দুস্তার । ত্রাণ হয় বিনে গতি নাহি দেখি ৰ্তার ৷ ব্ৰহ্মর মানষ পুত্র দেখ চারি জন । সনকাদি ভগবান স্থস্থির জীবন। রুদ্রাদিগণের নিত্য আয় হুনিশ্চয় । জ্ঞানির গুরুর গুরু এ সকল হয় ৷ পঞ্চবর্ষ শিশু যেন হীন উপনীত । দিগম্বর মৃদু হাসি অভ্যন্তরঙ্কিত। কৃষ্ণ ধ্যানেতে পুত তীর্থ পুত আর । এ সব বৈষ্ণবগণ অতি চমৎকার ৷ বেদ বেদাঙ্গাদি শাস্ত্রে হইয়। বিহীন । ভক্তিতে খ্ৰীকৃষ্ণ চিন্তা করে নিশি দিন । বাহ্যে পূজা হীন মানষিক পূজান্বিত। মৃত্যুঞ্জয় এ সকল কাল ব্যালর্জিত ৷ সনক সনন্দ আর তৃতীয় সনাতন । সনৎকুমার নিত্য যে করে সেবন । তীর্থ স্থান ফল লভে কৃত পাপ ক্ষয় । হরি ভক্তি তার হরিদাস লাভ হয় । মৃকণ্ডুবাল দেখ কৰ্ম্মে দ্বিজত্তম । লক্ষ বর্ষ ছিল তার আয়ুর নিয়ম । হলি সেবি পরে সপ্ত কল্প জীবি হয় । হরির গুণ মাহাত্ম বেদে সংখ্যে নয় । বোড়ু পঞ্চ শিখ দেখ আস্থবীলোমস। সৰ্ব্ব কৰ্ম্ম ত্যজি হরি
