পাতা:পঞ্চমখণ্ড প্রভাস - অক্ষয়কুমার রায়.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রভাস খণ্ড । So (t বলরাম প্রতি কন স্ত্ৰ মধুসূদন ॥ চিত্ৰধ্বজ নামে এই দৈত্যের নন্দন । দুৰ্ব্বাসার শাপে এই গর্দভ ধারণ ॥ মম বধ্য ও পাপিষ্ঠ মহাবলধর । এ দৈত্যে নিধন ত মি করিব সত্বর। শিশুগণ লয়ে কর দূরেতে রক্ষণ । ভয়েতে আকুল হবে যত শিশুগণ ॥ রাখাল করিয়া সঙ্গে গেল বলরাম । গোপনে নিভৃত স্থানে করয়ে বিশ্রাম ॥ কৃষ্ণ হেরি দানবেন্দ্র মহা পরাক্রম । কোপেতে ধরিল জলদগ্নি শিখা মম ৷ অতি তেজে দাহ যুক্ত হয়ে দৈত্যবর। ভয়ে ত্যাগ করে পুনঃ দেখিয়া দুষ্কর ৷ ব্ৰহ্ম তেজ কাও শান্ত করিয়া সুন্দর । এ রূপ কৃষ্ণের প্রতি দেখে দৈত্যবর ॥ কৈলা পূৰ্ব্ব কথা স্মৃতি দনুজ রাজন। বুঝিল জগৎপতি প্রভু নারায়ণ । তেজোময় রূপ কৃষ্ণে হেরি দৈত্যবর। নানা বিধ স্তব করে হইয়া কাতর ॥ আমার করম ফলে বধ জগৎপতি। বধ করে মোক্ষ ফল পাইব সদগতি ॥ তবাংশে বরাহ ধরা করেন ধারণ । উদ্ধারিয়া বেদ হির৭্যাক্ষ বিনাশন ॥, হিরণ্যকশিপু বধে নৃসিংহ হইল । প্ৰহলাদেরে রক্ষা করি সিংহাসন দিলা ॥ অনন্ত আধার কুৰ্ম্ম জুংশেতে তোমার। বিশ্ব ধরি বিশ্বম্ভর নামের সঞ্চার ॥ জানকী উদ্ধারে দাশরর্থী তব নাম ॥ লঙ্কাতে রাবণ বধ করি আইলা ধাম ॥ তদন্তর ভূগুরাম জামদগ্নিস্থত। তবংশে করিলা কৰ্ম্ম অতি সে অদ্ভত ॥ বলেতে ত্রিসপ্ত বার নিক্ষত্রি করিল। করেন অন্তত কাৰ্য সকলে