>W。 পঞ্জাব রাজ্যের ইতিহাস । আছে তাহ নিবারণ পূৰ্ব্বকতাৰল্লোকের দৃদয়ে ব্রহ্মজ্ঞানালোক উদয় করাইতে তাহার বিশেষ যত্ন ছিল, তাহার শিষ্যেরা কহে যে তিনি জলশূন্য দেশে সরোবর সৃষ্টি করিয়াছেন ও তদ द्ध[झु পৰ্ব্বতের দূরাধসরণ ও উৎকট ব্যাধিযুক্ত গণের মুক্ত হইয়াছে, এক, সময়ে তিনি জগদীশ্বরের সহিত কথোপকথন করিয়াছেন, সিদ্ধাশ্রমের ঋষিরা তন্নিকট জ্ঞানোপদেশ প্রাপ্ত হন, দিল্লীশ্বর বাবরের সভায় তিনি পরম পূজ্য ছিলেন, নানক দিগভ্রমণের পর. গৃহাগত হইয়া সন্ন্যাসির বেশ পরি ত্যাগ করত আদিগ্রন্থ রচনা করেন তদগ্রন্থ পবিত্র জ্ঞানোপ দেশ ও ধৰ্ম্মশিক্ষায় পরিপূর্ণ, নানক বহুসহস্র হিন্দু ও ষবন গণকে স্বমতাবলম্বী করত আপনার পুত্র লক্ষীদাস ও ঐটা দকে স্বপদে স্থাপিত না করিয়া আত্ম শিষ্য অঙ্গদকে আপন পবিত্র বেশ ভূষণ অর্পণ পূৰ্ব্বক ৭১ বর্ষ বয়ঃক্রমে মূলতান ভ্রমণ করিয়া ধারা কীৰ্ত্তি নগরে ঐরাবতী নদীতীরে প্রায় পঞ্চ সহসু হিন্দু ও যবন শিষ্যে পরিবেষ্টিত হইয়া ৯৬৩ সালে ইং ১৫৩৯ সালে অtখবর শাহার প্রথম বর্ষীয় রাজ্য কালে চিত্ত বৃত্তি নিরোধ করত যোগাবলম্বনে মানৰী লীলা সম্বরণ করেন, তাহার মরণের পর উভয় জাতীয় শিষ্যগণের মধ্যে অন্তেষ্ট ক্রিয় বিষয়ে যুদ্ধ ঘটান হয় অর্থাৎ হিন্দু ভদেহ স্বাহ ফরিতে বাঞ্ছিত ও যবন শিষ্যেরা ঐ মৃতকায় সমাধিস্থ করণে প্রস্তুত এমত কালে মধ্যস্থ ৰূপে একজন সমাগত
