३१७ পঞ্জাব রাজ্যের रेडिशन i যুদ্ধে প্রাণনাশ পুরুষাৰ্থ যেহেতু ত্যহাতে অখণ্ড স্বৰ্গলাভ श्श, cोदि८न्त्र '७हे উপদেশে যাহার। স্থিরপ্রতিজ্ঞ इझेशां ছিল তাহার। আকালিক অর্থাৎ अभद्र ৰূপে বিখ্যাত এবং বান্দার শিষ্যের :বৈরাগী নামে প্রসিদ্ধ হয়, বান্দার অবসানে তাহার। নানাস্থানে ছিন্নভিন্ন হইয়া যায়, কালক্রমে উছার নাগপুরের রাজাপ্রয়ে পুনৰ্ব্বার দলবদ্ধ হইয়া দেশ નૃહન মনুষ্যহনন ও যুদ্ধ বিগ্রন্থে কৃতী কুশল ও বর্থি আখ্যায় জীষণৰূপ ধারণ করিয়াছিল, এতদুভয় জাতির মনুধ্যের ধন প্রাণ হরণীয় অপকার্যে গুরুর অজ্ঞ থালনৰূপ সৎকৰ্ম্ম জ্ঞান করিয়া থাকে, এমতে ঐ দুরাত্মা আকালিকের অপ সৈন্য সত্ত্বেও নিৰ্ভয় ও স্থিরপ্রতিজ্ঞ ৰূপে রাজাজ্ঞ হেলন করত দুর্গবিরোধে করিয়া থাকিল । অনন্তর কোটকাল্পর হইতে অশিব সংবাদ লাহোরে উপস্থিত হইলে লাহোরীয় মন্ত্রিগণ মেজর লারেন্স সাহে বের সুহিত, পরামর্শ পূৰ্ব্বক সরদার য়ণজোর সিংচুকে ও কাপ্তেন কনিংহেম সাহেবকে দুই দল সৈন্য সহিত কঙ্গেরায় পাঠাইয় দেন, তাহাঙ্গ তথায় উপস্থিত হইয় রাজাজ্ঞা পত্র জনেক মুনলী দ্বারা সুন্দর সিংহের নিকট প্রেরণ করাতে উক্ত অধ্যক্ষ রাজপত্রে অবজ্ঞা করিয়া কহিলেন যে এ মৃত রাজা রণজিৎ সিংহ সঙ্গীব হইয়া স্বয়ং আজ্ঞা করিলেও দুর্গ ভ্যাগ করব না।” এতক্ষুবণে রণজ্যের সিংহ অশ্বারোহি
