পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম অধ্যায় । NS OG হইলেন। এই সময় অতি স্বাভাবিক ভাবে ঈশ্বরের চরণে আকুল হৃদয়ে প্রার্থনা করিতে লাগিলেন। যতই প্রার্থনা করেন ততই হৃদয়ে শান্তি ও বলা লাভ করিতে থাকিলেন । যেন কে তঁহার হৃদয়ে অমৃত হস্ত বুলাইয় তাহাকে সবল করিয়া, আলোক ধরিয়া গন্তব্য পথ দেখাইয়া দিল। শিবনাথ নিৰ্ভীক হৃদয়ে অগ্রসর হইয়া চলিলেন। প্রথম বাণী এই শুনিলেন, “আমার নির্দেশ অনুসারে চল, মানুষের ভয় আর করিও না।” যে শিবনাথ পিতাকে যমেব মত ভযা করিতেন, তাহাব কোন আদেশের অন্যথা আচরণ জীবনে কখনও করেন নাই, তিনি দৃঢ়তার সহিত পিতাকে জানাইলেন যে ঠাকুব পূজা আর করিবেন না, ব্ৰাহ্মসমাজে যাওয়া পরিত্যাগ করিবেন না । S S BB BDBB BDDBD DDD DDSS SBD DBBD যেমন ছাযা আছে, প্রত্যেক বৃক্ষের শিকড় আছে, প্ৰত্যেক কাৰ্য্যের তেমনি হেতুও আছে। দরিদ্র ব্ৰাহ্মণ-পণ্ডিতের সন্তান শিবনাথ যাহা হইযী উঠিয়াছিলেন, তাহা হইলেন কি করিয়া ? কেন হইলেন ?-ইহাও এক কঠিন প্রশ্ন। স্থা, এ কথা সত্য বটে। যে তিনি ব্ৰাহ্মসমাজে যোগ দিবার পূর্বে র্তাহার স্বাগ্রামের উমেশচন্দ্ৰ দত্ত, কালীনাথ দত্ত, হরনাথ বসু ব্ৰাহ্ম হইয়াছিলেন। মজিলপুর গ্রামের অপর সাধারণ বালকের উপর সে প্রভাব যতদূর উঠিয়াছিল, শিবনাথের উপর তদপেক্ষা অল্প বই অধিক হইবার কথা নহে, কারণ শিবনাথ অধিকাংশ সময়ই কলিকাতায় থাকিতেন। গ্রামের বালিকা-বিদ্যালয় লইয়া যখন হুলস্থূল ব্যাপার মামল মকদ্দমা চলিতেছিল, তখন শিবনাথ কলিকাতার আর সকল বালককে ছাড়িয়া শিবনাথের উপর