পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

JK SJ || δ Σ., ο গোস্বামীর সহিত কেশবচন্দ্রের পুনর্মিলন হইল। শিবনাথ ইহাতে অত্যন্ত সন্তুষ্ট হইলেন। ১৮৬৯ সালে ভারতবর্ষীয মন্দিয়প্ৰতিষ্ঠাব পূর্বে গোস্বামী মহাশযোব পুনর্মিলনেয় জন্য কলাই ঘাটায এক উৎসব কয়। শিবনাথ এই উৎসবে যোগ দিযাছিলেন। সেই উৎসবেব দিন তিনি সর্বপ্রথমে কেশববাবর দৃষ্ট আকর্ষণ কবেন । উপাসনার পর যখন নবপূজার "আন্দোলন প্ৰসঙ্গ উপস্থিত হইল, তখন তিনি বলিলেন, “মিবার ও ধৰ্ম্মতত্ত্বে কে লেখেন তা আমি জানি না, কিন্তু ঐ পত্রিকাতে মৃদুৰাবর ও বিজযবাবুব কথাব যে প্ৰত্যুত্তৰ দেওয়া হহঁষাছে তাঙ্গা ন্যায় ও ভদ্রতাব অনুমোদিত হম নাই ।” কেশবচন্দ্ৰ সেন মহাশয় এক অপরিচিত সবাব মুখে এই প্ৰকাব শুনিয়া বিস্মিত হইয, কাহার নিকট ঠিাতােব পবিচষ্য জিজ্ঞাসা করিলেন । সেই দিন হইতে শিবনাথকে তিনি বিশেষ ভাবে চিনিয়া বাখিলেন। ১৮৬৯ সালের ৭ই ভাদ্র ভাবতবৰ্ষীয ব্রাহ্মমন্দিব প্রতিষ্ঠায় দিন আসিল । ব্ৰাহ্মসমাজের ইতিহাসে সেই এক মহাদিন । সে দিন যে মহা ধাজ্ঞ হইল, তাহাতে কত আত্মা চিবদিনের মত ভগবানের প্রসাদ পাইয়া ধন্স হইল। সেদিন একুশটি যুবা ব্ৰাহ্মধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইলেন, তন্মধ্যে শিবনাথও একজন। সেদিন যে সকল BDD gEEEB BDBD DDBDDBDSDBBD DBBDBD DBDS রজনীনাথ রায়, কৃষ্ণবিহারী সেন, শ্ৰীনাথ দত্ত, ক্ষীরোদচন্দ্ৰ চৌধুরী প্রভৃতি ব্ৰাহ্মসমাজের সকলের নিকট পবিচিত । প্ৰকাশ্য ভাবে ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করাতে শিবনাথের মাতাপিত মৰ্ম্মাহত হইলেন। তঁহাদের সে সময়কার প্রাণের অবস্থা অবর্ণনীয় । তুমুল আন্দোলন, কঠিন সংগ্ৰাম আরম্ভ হইল। শিবনাথের জননী