পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/১৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম অধ্যায় । δOO মাতার সেই কাতরতা এখনও মনে আসে, এবং আপনার আরও বিরক্ত হইবার সম্ভাবনা । আমি সকল বন্ধু বান্ধবকে জিজ্ঞাসা করিলাম, কেহই আবার ফেলিতে পরামর্শ দিলেন না । কেবল জগদীশ্বর যেন অন্তর হইতে অভয় দিয়া আমাকে উৎসাহিত করিতে লাগিলেন। তঁহার নিকট কত বিপদ জানাইলাম, কিন্তু তিনি বলিতে লাগিলেন যে “আমাতে বিশ্বাস করিয়া অটল থাকিলে কোন বিপদই থাকিবে না ।” আপনি এই কথাগুলি পড়িয়া বোধহয় আমাকে পাগল ভাবিয়া মনে মনে হাসিবেন । কিন্তু আমার মনে যথার্থই এইরূপ অবস্থা হইয়াছিল বলিয়া আপনার গোচর করিয়াছিলাম। আমি যেরূপ কষ্ট পাইয়াছি তাহার নিকট কোন বিপদের তুলনা হয় না। আশাকরি আপনি আমাকে প্ৰকৃত ভাবে লইবেন ।” 怪 বাস্তবিক বলিতে কি ১৮৬৫ হইতে ১৮৬৮ সাল পৰ্য্যন্ত সময় শিবনাথের ধৰ্ম্ম জীবনের সর্বোৎকৃষ্ট কাল বলিতে হয়। এই সময় ব্যাকুলতা, প্রার্থনাশীলতা, দীনতা প্ৰভৃতি তার ভিতর উজ্জ্বল ভাবে দেখা গিয়াছিল। র্তার চিত্ত যখন প্ৰবুদ্ধ হইয়া উঠিল, তখন যে ধৰ্ম্মভাবেরই শ্ৰীবৃদ্ধি হইল তাহা নহে, একদিকে যেমন বিশ্বাস, ভক্তি, প্রার্থনাশীলতা উজ্জ্বল হইয়া উঠিল, BBBB BDBDBB DBBDiB BBDBDDD DDD DDSS DD মানসিক যন্ত্রণার ভিতর এণ্টান্স পরীক্ষণ দিয়া বৃত্তি লাভ করিলেন, বিধবা বিবাহের প্রবল আন্দোলনের ভিতর, বিপন্ন পরিবারের জন্য দিবায়াত্ৰি শ্ৰম করিতে করিতে এফ এ পরীক্ষা দিয়া, কি উচ্চ স্থান অধিকার করিয়া প্রচুর বৃত্তি লাভ করিলেন। আবার ክ”