পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/১৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম অধ্যায । Ꭹ8Ꮼ সহিতই শিবনাথেব সহানুভূতি ছিল। ব্ৰাহ্মগণ সর্বদাই মিলিত হইয়া এই সকল বিষয় আলোচনা কবিতেন। অধিকাংশ সময়ই শিবনাথের গৃহে এই সকল সভা হইত। দেখিতে দেখিতে সমদৰ্শীর একটা ঘননিবিষ্ট দল প্ৰস্তুত হইয়া উঠিল-লাহোরের পণ্ডিত নবীনচন্দ্র রাষ, যদুনাথ চক্রবন্ত্রী, কালীনাথ দত্ত, কেন্দাবনাথ রায়, নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায, দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায় প্রভৃতি এই দলভুক্ত ছিলেন । শিবনাথ কেবল সম্পাদক ছিলেন না, তিনি ইংবাজি বাঙ্গালায অধিকাংশ প্ৰবন্ধহ লিখিতেন, শ্রদ্ধয় আনন্দমোহন বসু “সমদর্শীর দলে যোগ দেন নাই, একটু দুবে দুবেই ছিলেন। কিন্তু তিনিও সমাজেব কাৰ্য্যে নিয়ম-তন্ত্রপ্ৰণালী স্থাপন ও ট্রাষ্টা নিয়োগসম্বন্ধে একমত ছিলেন । ‘সমদর্শী।” যখন স্বাধীনভাবে মতামত প্ৰকাশ কবিতে আরম্ভ করিল, তখন রবিবাসবীয় মিরারে তাহার প্রতিবাদ চলিতে লাগিল । এই প্রকারে প্রাচীন আর নবীন দুই দল ব্ৰাহ্ম, দুই কাগজে পাবস্থাপবোব মতেব সমালোচনা, কটাক্ষ, বিদ্রুপ ইত্যাদি কবিতে অবন্ত কবিলেন । এই সময় কেশবচন্দ্রেব কোন কোন মতের প্রতিবাদ করিবার জন্য ট্রেনিং একাডেমী নামক স্কুলগৃহে কেশব বাবুৰ বিৰুদ্ধে দুইটী বক্তৃত হইল। একটী শিবনাথ ও অপরটা নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয় দিলেন। শিবনাথের বক্তৃতায় কেবল মতের সমালোচনা ছিল, কেশবচন্দ্র রবিবাসরীয় মিরারে উদার ভাবে তঁর প্রশংসা করিয়াছিলেন। কিন্তু নগেন্দ্ৰনাথেবা বক্তৃতার তীব্ৰ जयांगोष्ना कब्रन । नभाभी किछुनि अष्ठि 6षांशडान गश्ठि সম্পাদিত হইয়া পরে উঠিয়া যায়। কিন্তু সমদৰ্শীব দলটি রহিয়া গেল। ব্ৰাহ্মসমাজের কাৰ্য্যে নিয়ম-তন্ত্রপ্ৰণালী প্রতিষ্ঠিত করিবার চেষ্টা