পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিবাহের গুজব রাষ্ট্র হইতেছিল। তখন শিবনাথ হেয়ার স্কুলে কাজ করেন, এবং প্রতিনিধি-সভা স্থাপনের চেষ্টায় রত ছিলেন । এমন সময় হঠাৎ এই বিবাহের সংবাদে বিচলিত হইয়া পড়িলেন। পর দিনই আবার ডায়েরিতে লিখিতেছেন ঃ ৩১ জানুয়ারি, ১৮৭৮ ; ১৯:এ মাঘ, ১২৮৪-বৃহস্পতিবার। “ক্রমেই শুনিতেছি কেশব বাবু নাকি সতাই রাজার সহিত তঁর কন্যার বিবাহ শীঘ্ৰ দিতেছেন । তঁহার কন্যার বয়ঃক্রম আজিও চতুৰ্দশ পূর্ণ হয নাই, বাজারও বয়ঃক্রম সপ্তদশের অধিক DD DDD SS BB DB DDD DBDBBD DBBBBS BBD S BBDS বিশেষতঃ আইনটী পরিত্যাগ করা কেশব বাবুর পক্ষে কোন ক্ৰমেই কৰ্ত্তব্য বোধ হয় না । তাহলে আর কাহাকেও সে পথে প্রেরণ করা দুষ্কর হইবে । কেশব বাবু যে কেন এরূপ অবিবেচনার কাৰ্য্য করিতেছেন, দেখিয়া আশ্চৰ্য্যান্বিত হইতেছি। তঁহাকে Principled man বলিয়া বড় শ্রদ্ধা ছিল, সে শ্রদ্ধাও আর থাকে। না । তঁহার একম্প কাৰ্য্যে সমাজের বিশেষ অমঙ্গল হইবে । অতএব ইহা লইয়া ঘোরতর আন্দোলন করা আবশ্যক, কারণ তাহা হইলে সমাজের মুখ রক্ষণ হইবে। কিন্তু প্ৰতিবাদ পত্ৰটী প্তাহার হস্তে অৰ্পণ করিবার পূর্বে একবার বন্ধু ভাবে তাহার নিকট গিয়া সবিশেষ সংবাদ লওয়া কৰ্ত্তব্য । ঐ বিষয়ে যদি কেহ সাহায্য না করেন, তথাপি এ আন্দোলন করিতে হইবে। অভাব পক্ষে আমার একাকী যাহা কৰ্ত্তব্য বোধ হয় করিব।” ২রা ফেব্রুয়ারি । ২১ মাঘ শনিবার । ” “পরে লোকনাথ বাবু আসিলেন, শুনিলাম কেশববাবু, আগামী