পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

so । विदनांथ-औदनी । মতিলাল রাজা-রামমোহন রায়ের রচিত দুই একটী ব্ৰহ্ম সঙ্গীত গান করেন। পরদিন গ্রামে হুলুস্কুল পড়িয়া গেল। গ্রামের ব্রাহ্মণ পণ্ডিতগণ । বাবুরাও ভীত হইলেন এবং বলিয়া দিলেন যে এই সভায় যেন আর কেহ না যায়। কিন্তু সভার উদ্যোগী যুবকবৃন্দ এইরূপে নিরস্ত হইবার পাত্র ছিলেন না। র্তাহারা আরও উৎসাহের সহিত সকল প্রকার সাধু কাৰ্য্যে ব্ৰতী হইলেন। জমিদার বংশের হরিদাস দত্ত এই সময় মজিলপুরের সর্ববিধ উন্নতির জন্য প্রাণমণ ঢালিয়া नििर्लन । পল্লীগ্রামের পথ ঘাট হইতে দেশের যুবকদিগের চরিত্ৰ পৰ্যন্ত সংস্কার । করিবার জন্য তিনি বদ্ধপরিকর হইলেন। সকল विश्रे ॐशन्न উৎসাহ ছিল—এমন কি স্বাস্থ্যোন্নতির জন্যও ব্যায়াম চৰ্চার পর্যন্ত ব্যবস্থা করিয়াছিলেন। সমাজ সংস্কারের মধ্যে বিধবা বিবাহ প্রচলন হরিদাস দত্তের সেই সময়কার উন্নত জীবন চিন্তা করিলে । আশ্চৰ্য্যান্বিত হইতে হয়। কি পরিবর্তনময় এই সংসার! শুনিতে । পাওয়া যায়, হরিদাস দত্তের জীবনে পরে এই সকল ভাবের সম্পূৰ্ণ । পরিবর্তন ঘটিয়াছিল। মজিলপুরের সর্বপ্রকার উন্নতির পথ প্রদর্শক । ব্ৰজনাথ দত্ত মহাশয়ের জ্যেষ্ঠপুত্র শিবকৃষ্ণ দত্তই বলিতে গেলে মজিলপুর গ্রামে ব্রাহ্মধর্মের বার্তা লইয়া যান। তিনিই উমেশচন্দ্র দত্ত প্রভৃতিকে ব্রাহ্মধৰ্ম্মে অনুরাগী করেন। কিন্তু কি পরিতাপের কথা—শিবকৃষ্ণ দত্ত । বােধ হয় তাহারই ফলে তাহার কয়েকটী সন্তান পাগল হইয়া গিয়া- ? ছিলেন। যে দুই ব্যক্তি মজিলপুরের উন্নতির জন্য এত চেষ্টা করিয়া