পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰথম অধ্যায়। । : : । ছিলেন, তাহাদের জীবনের এইরূপ অতি শোচনীয় পরিণাম হইল। • হরিনাথ দত্ত মহাশয় মজিলপুরের উন্নতিকল্পে কি না করিয়াছেন ? র্তাহার চেষ্টায় ১৮৫৬ সালে মজিলপুরে এক ইংরাজি বিদ্যালয় । সংস্থাপিত হয়। শুনিতে পাওয়া যায় হরিনাথ দত্ত ও শিবকৃষ্ণ দত্ত এই দুইজনে অভয়াচরণ দত্ত, উমেশচন্দ্র দত্ত, হরনাথ মিত্র প্রভৃতি স্থানীয় যুবকদিগকে লইয়া তাহাদিগের বাগান বাটীতে গোপনে উপাসনা এবং ব্ৰহ্ম স্তোত্র sits করিতেন। যে উমেশচন্দ্র দত্ত চরিত্রগুণে সকলের শ্রদ্ধাভাজন হইয়াছিলেন, শিবকৃষ্ণ দত্ত ও হরিনাথ দত্তই তাঁহার জীবনের উন্নতির মূল। হরিনাথ দত্তের চেষ্টায় গ্রামে যে ইংরাজি বিদ্যালয়টীি প্রতিষ্ঠিত হয় তাহা আড়াই বৎসর পরেই উঠিয়া যায়। উমেশচন্দ্র এই বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। বিদ্যালয়টীি উঠিয়া গেলে डिनि उवानीश्बू লণ্ডন মিশনারী স্কুলে আসিয়া ভৰ্ত্তি হন এবং সেখান হইতে ১৮৫৯ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন ; সার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় প্রথম হইয়াছিলেন। মজিলপুর গ্রামে সেই সময় ব্রাহ্ম ধৰ্ম্মের প্রভাব ? এতদূর * क्षूिरु হইয়াছিল। যে অভয়াচরণ, উমেশচন্দ্র এই সকল যুবকদিগের বেশ একটা ঘন নিবিষ্ট । মিদার বংশীয় কালীনাথ দত্ত প্রভৃতিও ব্রাহ্মধর্মের দিকে थाझहै श्न। शै দল ছিল। তাহারা সৰ্ব্বদাই গভীর তত্ত্ব, গভীর চিন্তু এখং সাধু কাৰ্য্য : f লইয়া থাকিতেন। শিবকৃষ্ণ দত্ত পথপ্রদর্শক ও সকলের নেতা । ছিলেন। মজিলপুরের যুবকবৃন্দ কিছুদিন বঙ্গহিত্যাথিনী নামে এক পত্রিকা প্রকাশ করেন। শিবকৃষ্ণ দত্ত ছিলেন ইহার সম্পাদক ও