পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একবিংশ অধ্যায় । SSN) বঁচিয়া থাকিয় যে কাৰ্য্য করিয়াছিলেন তাহা কেবল দুৰ্বল হন্তে পতাকা ধারণের চেষ্টা । শিবনাথের স্বাস্থ্য গিয়াছিল, দেহের বল গিয়াছিল; মস্তিষ্কের শক্তি গিয়াছিল, সকল শক্তিই গিয়া ছিল, যায় নাই তার ভালবাসিবার শক্তি, যায় নাই তার ७ांबiप्नद्र खश्र याकूलडा, शांग नांश् ऊँीव्र नवडद्धि, नदभख्,ि লাভের আশা ও আকিঞ্চন । চারিদিকে প্ৰতিকুল অবস্থা দেখিয়া, ধৰ্ম্ম ভাবের শুষ্কতা দেখিয়া তিনি মৰ্ম্মে মৰ্ম্মে পীড়িত হইতেন, ঘন বিষাদে হৃদয় ডুবিয়া যাইত, কিন্তু এক দিনের জন্যও আশা ছাড়িয়া দেন নাই, হাল কখন ছাড়েন নাই। মন যখন বিসাদ অন্ধকারে ডুবিয়া যাইত, তাকে তুলিয়া ধরিতেন। ১৯১৬ সালে ৪ঠা জানুয়ারি, ডায়েরিতে লিখি “যদি বিষাদেব মধ্যে আনন্দ, নিরাশার মধ্যে আশা, দুৰ্বলতার মধ্যে বল না পাইলাম। তবে ভগবানের নাম কি করিলাম ? আমার বিষাদের যথেষ্ট কারণ অাছে । দারুণ সংগ্রামে জীবন গিয়াছে, মাতা পিতার সহিত সংগ্ৰাম, আয়ীয় স্বজনের সহিত সংগ্রাম, দুই স্ত্রী লইয়া গৃহ পবিবারে সংগ্রাম, ব্ৰহ্মানন্দ কেশবচন্দ্ৰ প্ৰভৃতি ব্ৰাহ্ম সমাজের বন্ধুগণেব সহিত সংগ্রাম, সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের বন্ধুগণের সহিত সমাজের কাজ লইয়া সংগ্ৰাম, এইরূপ নানা সংগ্রামে আমার শরীর ভাঙ্গিয়া পড়িয়াছে। শৈশব হইতে শারীরিক ধাতু সকল দুর্বল ছিল, তাহা স্বত্বেও এত প্ৰকার সংগ্রামের মধ্যে যে বাচিয়া আছি। এই ভগালানের কৃপা । তিনি যখন বঁাচাইয়া রাখিতেছেন, তখন এখনও আমার কাছে কিছু কিছু কাজ চান। তাহ দিবার জন্য আরও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ও উৎসাহিত হওয়া কৰ্ত্তব্য। জীবনের অবশিষ্ট কাল প্ৰফুল্পিত চিত্ত, উৎসাহিত অন্তরে, শ্ৰীতি ও